আলোচনায়
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের
আইন
বিভাগের
প্রভাষক
সাইমী
ওয়াদুদ
বলেন,
সংবিধানের
সমতা
ও
বৈষম্যহীনতার
নীতিকে
বাস্তবায়নের
জন্য
উচ্চ
আদালতের
একাধিক
ঐতিহাসিক
রায়
রয়েছে।
সাম্প্রতিক
গণ–অভ্যুত্থানের
অন্যতম
লক্ষ্য
ছিল
বৈষম্যহীন
রাষ্ট্র
গঠন।
কিন্তু
সমতা,
বৈষম্যহীনতা
ও
সমঅধিকার
নিয়ে
আলোচনা
এলেই
এখনো
সংকীর্ণ
দৃষ্টিভঙ্গিতে
আটকে
থাকি।
আইনবিদ
ও
লেখক
মিল্লাত
হোসেন
বলেন,
সংবিধানের
অনুচ্ছেদ
৭
অনুযায়ী
সংবিধানই
রাষ্ট্রের
সর্বোচ্চ
আইন
হলেও
বাস্তবে
ব্যক্তিগত
আইন
অনেক
ক্ষেত্রে
তার
ওপরে
প্রাধান্য
পাচ্ছে।
এতে
আইনের
দৃষ্টিতে
সমতা
প্রতিষ্ঠা
সম্ভব
হচ্ছে
না।
তাঁর
মতে,
অনুচ্ছেদ
২৭-এ
সব
নাগরিকের
সমানাধিকারের
কথা
বলা
হলেও
আদিবাসী,
দলিত
ও
অন্যান্য
প্রান্তিক
জনগোষ্ঠীর
সত্তা
রাষ্ট্রীয়
স্বীকৃতি
পায়নি।
তিনি
বলেন,
এমন
একটি
রাষ্ট্র
কল্পনা
করতে
হবে,
যেখানে
প্রত্যেকে
নিজের
পরিচয়ে
গর্বিত
হতে
পারে।
স্বাস্থ্য
অধিকার
নিয়ে
বক্তব্য
দেন
সুপ্রিম
কোর্টের
আইনজীবী
ব্যারিস্টার
রাশনা
ইমাম।
তিনি
বলেন,
স্বাস্থ্য
অধিকার
এখনো
মৌলিক
অধিকারের
মর্যাদা
না
পেলেও
আদালতের
রায়ে
জীবনের
অধিকারের
অংশ
হিসেবে
এটি
স্বীকৃতি
পেয়েছে।
এডমিন 











