ফ্রান্সের
রাষ্ট্রদূত
জ্যঁ-মার্ক
সেরে-শার্লে
বলেন,
ফ্রান্স
ও
ইউরোপের
উড়োজাহাজ
শিল্পের
কেন্দ্রে
অবস্থান
করছে
এয়ারবাস।
প্রযুক্তিগত
দক্ষতা
ও
উদ্ভাবনের
অনন্য
সমন্বয়ই
এটিকে
বিশ্বজুড়ে
উড়োজাহাজ
সংস্থাগুলোর
এক
বিশ্বস্ত
অংশীদার
হিসেবে
প্রতিষ্ঠিত
করেছে।
এই
খাতে
বাংলাদেশের
বিকাশ
পর্বে
এয়ারবাস
হতে
পারে
এক
গুরুত্বপূর্ণ
অংশীদার।
তাঁর
মতে,
বাংলাদেশের
দ্রুত
বর্ধনশীল
সংযোগ
ও
ভৌগোলিক
অবস্থান
এই
দেশকে
আকাশপথে
যোগাযোগের
আঞ্চলিক
কেন্দ্র
হিসেবে
গড়ে
তুলতে
পারে।
বিমান
বাংলাদেশের
বহরে
এয়ারবাস
যুক্ত
হলে
এর
স্থিতিশীলতা
ও
প্রতিযোগিতার
সক্ষমতা
আরও
বাড়বে।
জার্মান
রাষ্ট্রদূত
রুডিগার
লটজ
বলেন,
বাংলাদেশের
অর্থনীতি
দ্রুত
বাড়ছে,
মধ্যবিত্ত
শ্রেণি
সম্প্রসারিত
হচ্ছে।
বিমানের
এখন
প্রয়োজন
আধুনিক
ও
পরিবেশবান্ধব
উড়োজাহাজ,
যেখানে
এয়ারবাস
শক্ত
অবস্থানে
রয়েছে।
এডমিন 












