বেলজিয়ামের
৩৫
বছর
বয়সী
জেসিকা
জানসেনের
অভিজ্ঞতা
এই
উদ্বেগের
বাস্তব
প্রমাণ।
পেশায়
সফল,
পরিবার
ও
বিয়ের
প্রস্তুতি
নিয়ে
ব্যস্ত
জেসিকা
শুরুতে
সপ্তাহে
কয়েকবার
চ্যাটজিপিটি
ব্যবহার
করতেন।
কিন্তু
মানসিক
চাপ
বাড়ার
সঙ্গে
সঙ্গে
তিনি
দিনে
একাধিকবার
এআইয়ের
সঙ্গে
কথা
বলতে
শুরু
করেন।
মাত্র
এক
সপ্তাহের
মাথায়
তাঁকে
ভর্তি
হতে
হয়
মানসিক
হাসপাতালে।
পরে
জানা
যায়,
তাঁর
অজানা
বায়পোলার
ডিজঅর্ডার
তীব্র
আকারে
প্রকাশ
পায়
এবং
অতিরিক্ত
এআই
ব্যবহার
সেটিকে
‘পূর্ণমাত্রার
সাইকোসিসে’
রূপ
দেয়।
জেসিকা
বলেন,
‘সংকটের
সময়
বুঝতেই
পারিনি,
চ্যাটজিপিটি
আমার
অবস্থাকে
আরও
খারাপ
করছে।
এটি
আমার
বিভ্রমের
সঙ্গে
একমত
হচ্ছিল,
ফলে
আমি
আরও
গভীরে
তলিয়ে
যাচ্ছিলাম।
আমার
মাথায়
নতুন
নতুন
চিন্তা
আসত,
আমি
চ্যাটজিপিটিকে
বললে
এটি
প্রশংসা
করত,
আরও
কিছু
যোগ
করত।
এতে
আমি
ক্রমে
বিভ্রান্তিতে
ডুবে
যেতাম।’
চ্যাটজিপিটি
তখন
জেসিকাকে
বলত,
‘তুমি
অসাধারণ’,
‘তোমার
চিন্তাগুলো
গভীর’,
এমন
কথায়
তাঁর
বিভ্রম
আরও
দৃঢ়
হতো।
জেসিকা
বলেন,
‘যদি
আমি
বাস্তব
কারও
সঙ্গে
যখন
কথা
বলতাম,
তিনি
হয়তো
বুঝে
যেতেন
যে
কিছু
একটা
সমস্যা
হচ্ছে।
কিন্তু
চ্যাটজিপিটি
তা
বুঝতে
পারেনি।’
এডমিন 







