১০:০৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ২২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রাথমিকে সংগীতের শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের সিদ্ধান্তে এইচআরএফবির উদ্বেগ

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০০:০৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ নভেম্বর ২০২৫
  • 2

এইচআরএফবি
বলেছে,
শিক্ষক
নিয়োগের
বিষয়ে
সরকার
বলছে,
এত
অল্পসংখ্যক
শিক্ষক
নিয়োগে
কোনো
কার্যকর
সুফল
পাওয়া
যাবে
না।
এতে
বৈষম্য
সৃষ্টি
হতে
পারে।
বর্তমানে
দেশে
৬৫
হাজার
৫৬৯টি
সরকারি
প্রাথমিক
বিদ্যালয়
রয়েছে,
যার
মধ্যে

নিয়োগকাঠামো
বাস্তবায়ন
করা
সম্ভব
নয়।

ছাড়া
পরে
অর্থের
সংস্থান
সাপেক্ষে
সব
স্কুলে

রকম
নতুন
বিষয়ের
শিক্ষকের
পদ
সৃষ্টি
এবং
সেসব
পদে
নিয়োগের
বিষয়টি
বিবেচনা
করা
যেতে
পারে।

এইচআরএফবি
মনে
করে,

ব্যাখ্যা
বাস্তব
কারণ
আড়াল
করার
প্রয়াসমাত্র।
কেননা
গত
২৮
আগস্ট
প্রাথমিক
শিক্ষক
নিয়োগ
বিধিমালা
জারির
পর
থেকেই
কয়েকটি
রাজনৈতিক

মতাদর্শিক
গোষ্ঠী
প্রকাশ্যে
সংগীত
শিক্ষকের
পরিবর্তে
‘ধর্ম
শিক্ষক’
নিয়োগ
দেওয়ার
দাবি
জানায়।
এমনকি
তারা
একাধিক
সভা,
সমাবেশ

বিক্ষোভ
কর্মসূচিতে

সিদ্ধান্ত
বাতিল
না
করলে
আন্দোলনের
হুমকি
দেয়।
এই
প্রেক্ষাপটে
সরকারের
আচমকা
সিদ্ধান্ত
পরিবর্তন
স্পষ্ট
করে
যে
গোষ্ঠীগত
চাপের
মুখে
সরকার
নীতিগত
অবস্থান
থেকে
সরে
এসেছে।

মানবাধিকার
সংস্থাটি
মনে
করে,
সরকারের
উচিত
ছিল
পরিকল্পনার
সীমাবদ্ধতা
বা
বাজেট–সংকটের
অজুহাত
না
দেখিয়ে
প্রকল্পটি
ধাপে
ধাপে
বাস্তবায়নের
পথ
খোঁজা।
এর
পরিবর্তে
তারা
একটি
গোষ্ঠীর
চাপে
নতজানু
হয়ে
প্রাথমিক
শিক্ষার
কাঠামো
থেকেই
দুটি
গুরুত্বপূর্ণ
বিষয়
বাদ
দিয়েছে,
যা
একটি
গণতান্ত্রিক

বহুত্ববাদী
রাষ্ট্রের
জন্য
নেতিবাচক
দৃষ্টান্ত।

ট্যাগঃ

সজলকে ধরে রাখে রনি, পরে গুলির শব্দ পাই

প্রাথমিকে সংগীতের শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের সিদ্ধান্তে এইচআরএফবির উদ্বেগ

আপডেট সময়ঃ ১২:০০:০৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ নভেম্বর ২০২৫

এইচআরএফবি
বলেছে,
শিক্ষক
নিয়োগের
বিষয়ে
সরকার
বলছে,
এত
অল্পসংখ্যক
শিক্ষক
নিয়োগে
কোনো
কার্যকর
সুফল
পাওয়া
যাবে
না।
এতে
বৈষম্য
সৃষ্টি
হতে
পারে।
বর্তমানে
দেশে
৬৫
হাজার
৫৬৯টি
সরকারি
প্রাথমিক
বিদ্যালয়
রয়েছে,
যার
মধ্যে

নিয়োগকাঠামো
বাস্তবায়ন
করা
সম্ভব
নয়।

ছাড়া
পরে
অর্থের
সংস্থান
সাপেক্ষে
সব
স্কুলে

রকম
নতুন
বিষয়ের
শিক্ষকের
পদ
সৃষ্টি
এবং
সেসব
পদে
নিয়োগের
বিষয়টি
বিবেচনা
করা
যেতে
পারে।

এইচআরএফবি
মনে
করে,

ব্যাখ্যা
বাস্তব
কারণ
আড়াল
করার
প্রয়াসমাত্র।
কেননা
গত
২৮
আগস্ট
প্রাথমিক
শিক্ষক
নিয়োগ
বিধিমালা
জারির
পর
থেকেই
কয়েকটি
রাজনৈতিক

মতাদর্শিক
গোষ্ঠী
প্রকাশ্যে
সংগীত
শিক্ষকের
পরিবর্তে
‘ধর্ম
শিক্ষক’
নিয়োগ
দেওয়ার
দাবি
জানায়।
এমনকি
তারা
একাধিক
সভা,
সমাবেশ

বিক্ষোভ
কর্মসূচিতে

সিদ্ধান্ত
বাতিল
না
করলে
আন্দোলনের
হুমকি
দেয়।
এই
প্রেক্ষাপটে
সরকারের
আচমকা
সিদ্ধান্ত
পরিবর্তন
স্পষ্ট
করে
যে
গোষ্ঠীগত
চাপের
মুখে
সরকার
নীতিগত
অবস্থান
থেকে
সরে
এসেছে।

মানবাধিকার
সংস্থাটি
মনে
করে,
সরকারের
উচিত
ছিল
পরিকল্পনার
সীমাবদ্ধতা
বা
বাজেট–সংকটের
অজুহাত
না
দেখিয়ে
প্রকল্পটি
ধাপে
ধাপে
বাস্তবায়নের
পথ
খোঁজা।
এর
পরিবর্তে
তারা
একটি
গোষ্ঠীর
চাপে
নতজানু
হয়ে
প্রাথমিক
শিক্ষার
কাঠামো
থেকেই
দুটি
গুরুত্বপূর্ণ
বিষয়
বাদ
দিয়েছে,
যা
একটি
গণতান্ত্রিক

বহুত্ববাদী
রাষ্ট্রের
জন্য
নেতিবাচক
দৃষ্টান্ত।