১.
গোসল
করা
নবীজি
(সা.)
বলেছেন,
“যে
ব্যক্তি
জুমার
দিনে
গোসল
করে,
উত্তমভাবে
পবিত্রতা
অর্জন
করে,
তারপর
মসজিদে
আসে,
নীরবে
খুতবা
শোনে
ও
নামাজ
পড়ে,
তার
এক
জুমা
থেকে
পরের
জুমা
পর্যন্ত
গুনাহ
মাফ
করা
হয়।”
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৮৮৩)
জুমার
দিনের
এই
গোসল
বিশেষ
ইবাদত
হিসেবে
গণ্য
হয়।
২.
পরিচ্ছন্ন
পোশাক
ও
সুগন্ধি
ব্যবহার
জুমার
নামাজে
যাওয়ার
আগে
মুসলমানকে
সুন্দর
পোশাক
পরা
ও
সুগন্ধি
ব্যবহার
করতে
উৎসাহিত
করা
হয়েছে।
নবীজি
(সা.)
বলেছেন,
“জুমার
দিনে
তোমাদের
জন্য
সুন্দর
পোশাক
পরা
এবং
সুগন্ধি
ব্যবহার
করা
উত্তম।”
(মুসনাদে
আহমদ,
হাদিস:
১৫২৪৮)
এটি
সামাজিক
মর্যাদা
ও
আধ্যাত্মিক
পবিত্রতার
প্রতীক।
৩.
তাড়াতাড়ি
মসজিদে
যাওয়া
জুমার
নামাজে
আগে
পৌঁছানোর
জন্য
বড়
ফজিলত
রয়েছে।
নবীজি
(সা.)
বলেছেন,
“যে
ব্যক্তি
প্রথম
ঘণ্টায়
জুমার
জন্য
যায়,
সে
যেন
উট
কোরবানি
করল;
দ্বিতীয়
ঘণ্টায়
গেলে
গরু
কোরবানি
করল;
তৃতীয়
ঘণ্টায়
গেলে
ভেড়া
কোরবানি
করল;
চতুর্থ
ঘণ্টায়
গেলে
মুরগি
কোরবানি
করল;
আর
পঞ্চম
ঘণ্টায়
গেলে
ডিম
দান
করল।”
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৮৮১)
অর্থাৎ,
যত
আগে
যাবে,
তত
বেশি
সওয়াব।
৪.
খুতবা
মনোযোগ
দিয়ে
শোনা
নবীজি
(সা.)
বলেছেন,
“যে
ব্যক্তি
খুতবা
চলাকালীন
তার
সঙ্গীকে
বলে
‘চুপ
করো’,
সে-ও
অনর্থক
কথা
বলল।”
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৯৩৪)
খুতবা
চলাকালীন
কথা
বলা,
ফোন
ব্যবহার
করা
বা
অমনোযোগ
হওয়া
নিষিদ্ধ।
৫.
সুরা
কাহফ
তেলাওয়াত
করা
জুমার
দিনে
সূরা
কাহফ
পড়ার
বিশেষ
ফজিলত
রয়েছে।
নবীজি
(সা.)
বলেছেন,
“যে
ব্যক্তি
জুমার
দিনে
সূরা
কাহফ
তেলাওয়াত
করবে,
তার
জন্য
দুই
জুমার
মধ্যবর্তী
সময়
আলোকিত
হয়ে
যাবে।”
(মুসতাদরাকে
হাকিম,
হাদিস:
৩৩৯২)
৬.
দোয়া
করা
ও
দরুদ
পাঠ
করা
জুমার
দিনে
এমন
একটি
সময়
আছে,
যখন
দোয়া
কবুল
হয়।
নবীজি
(সা.)
বলেন,
“জুমার
দিনে
এমন
একটি
মুহূর্ত
আছে,
যেখানে
কোনো
মুসলমান
নামাজে
দাঁড়িয়ে
আল্লাহর
কাছে
কিছু
চাইলে
আল্লাহ
তা
অবশ্যই
কবুল
করেন।”
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৯৩৫)
অনেক
আলেমের
মতে,
এই
সময়টি
আসরের
পর
থেকে
সূর্যাস্ত
পর্যন্ত।
এছাড়া,
জুমার
দিনে
বেশি
বেশি
দরুদ
পাঠ
করার
নির্দেশও
এসেছে,
“তোমরা
জুমার
দিনে
আমার
প্রতি
বেশি
দরুদ
পাঠ
করো,
কারণ
তোমাদের
দরুদ
আমার
কাছে
পৌঁছে
দেওয়া
হয়।”
(সুনানে
আবু
দাউদ,
হাদিস:
১৫৩১)
এডমিন 







