০২:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ২৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিবাহে ‘মোহরে ফাতেমি‘ কী?

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০১:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৮ নভেম্বর ২০২৫
  • 4


মোহরের
গুরুত্ব

কোরআনে
আল্লাহ
তাআলা
বলেছেন,
“তোমরা
নারীদের
মাহর
(মোহরানা)
স্বতঃস্ফূর্তভাবে
প্রদান
করো।”
(সুরা
আন-নিসা,
আয়াত:
৪)

অর্থাৎ,
এটি
কোনো
উপহার
নয়,
বরং
স্ত্রীর
ন্যায্য
অধিকার।

নবীজি
(স.)
বলেছেন,
“সবচেয়ে
উত্তম
বিবাহ
হলো
সেই
বিবাহ,
যার
মোহর
সবচেয়ে
সহজ।”
(সুনানে
ইবনে
মাজাহ,
হাদিস:
১৮৮৭)

এই
হাদিস
থেকে
বোঝা
যায়,
ইসলাম
চায়
না
মোহর
এমন
ভারী
হোক
যাতে
বিবাহ
কঠিন
হয়ে
যায়।
বরং,
সহজ,
পরিমিত

সম্মানজনক
পরিমাণ
হওয়াই
সুন্নাহ।


মোহরে
ফাতেমির
প্রতীকী
অর্থ

“মোহরে
ফাতেমি”
কেবল
একটি
অর্থমূল্য
নয়,
বরং
এটি
মুসলিম
সমাজে
নারীর
মর্যাদা

আত্মসম্মানের
প্রতীক।
এর
মাধ্যমে
নবীজি
(স.)
মুসলিম
সমাজকে
একটি
বার্তা
দিয়েছেন
যে,
নারী
কোনো
বোঝা
নয়,
বরং
মর্যাদাপূর্ণ
একজন
মানুষ,
যার
নিজের
অধিকার
আল্লাহ
নির্ধারণ
করেছেন।

একইসাথে
এটি
ইসলামে
সামাজিক
ভারসাম্যের
একটি
নিদর্শন—যেখানে
মোহর
এমন
নির্ধারণ
করা
হয়,
যা
গরিব

ধনীর
উভয়ের
জন্যই
বাস্তবসম্মত।


মোহরে
ফাতেমির
আর্থিক
মান

ইতিহাসবিদ
ইমাম
নববী

ইবনে
হাজার
আসকালানি
উল্লেখ
করেছেন,
এক
দিরহাম
প্রায়
২.৯৭৫
গ্রাম
রূপা
সমান।

তাহলে
৫০০
দিরহাম
×
২.৯৭৫
গ্রাম
=
প্রায়
১৪৮৭.৫
গ্রাম
(১.৫
কেজি
রূপা)।

বর্তমান
সময়ের
হিসাবে,
বাংলাদেশে
যদি
প্রতি
ভরি
(প্রায়
১১.৬৬
গ্রাম)
রূপার
দাম
ধরা
হয়
প্রায়
১৫০০
টাকা,
তাহলে
মোহরে
ফাতেমির
আর্থিক
মান
দাঁড়ায়
প্রায়

লক্ষ
৯০
হাজার
টাকা।
বাজারদর
অনুসারে
পরিবর্তনশীল।

এই
হিসাব
শুধুমাত্র
একটি
রেফারেন্স—মূল
উদ্দেশ্য
হলো,
মাহর
যেন
পরিমিত,
বাস্তবসম্মত

সম্মানজনক
হয়।

ট্যাগঃ

বিবাহে ‘মোহরে ফাতেমি‘ কী?

আপডেট সময়ঃ ১২:০১:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৮ নভেম্বর ২০২৫


মোহরের
গুরুত্ব

কোরআনে
আল্লাহ
তাআলা
বলেছেন,
“তোমরা
নারীদের
মাহর
(মোহরানা)
স্বতঃস্ফূর্তভাবে
প্রদান
করো।”
(সুরা
আন-নিসা,
আয়াত:
৪)

অর্থাৎ,
এটি
কোনো
উপহার
নয়,
বরং
স্ত্রীর
ন্যায্য
অধিকার।

নবীজি
(স.)
বলেছেন,
“সবচেয়ে
উত্তম
বিবাহ
হলো
সেই
বিবাহ,
যার
মোহর
সবচেয়ে
সহজ।”
(সুনানে
ইবনে
মাজাহ,
হাদিস:
১৮৮৭)

এই
হাদিস
থেকে
বোঝা
যায়,
ইসলাম
চায়
না
মোহর
এমন
ভারী
হোক
যাতে
বিবাহ
কঠিন
হয়ে
যায়।
বরং,
সহজ,
পরিমিত

সম্মানজনক
পরিমাণ
হওয়াই
সুন্নাহ।


মোহরে
ফাতেমির
প্রতীকী
অর্থ

“মোহরে
ফাতেমি”
কেবল
একটি
অর্থমূল্য
নয়,
বরং
এটি
মুসলিম
সমাজে
নারীর
মর্যাদা

আত্মসম্মানের
প্রতীক।
এর
মাধ্যমে
নবীজি
(স.)
মুসলিম
সমাজকে
একটি
বার্তা
দিয়েছেন
যে,
নারী
কোনো
বোঝা
নয়,
বরং
মর্যাদাপূর্ণ
একজন
মানুষ,
যার
নিজের
অধিকার
আল্লাহ
নির্ধারণ
করেছেন।

একইসাথে
এটি
ইসলামে
সামাজিক
ভারসাম্যের
একটি
নিদর্শন—যেখানে
মোহর
এমন
নির্ধারণ
করা
হয়,
যা
গরিব

ধনীর
উভয়ের
জন্যই
বাস্তবসম্মত।


মোহরে
ফাতেমির
আর্থিক
মান

ইতিহাসবিদ
ইমাম
নববী

ইবনে
হাজার
আসকালানি
উল্লেখ
করেছেন,
এক
দিরহাম
প্রায়
২.৯৭৫
গ্রাম
রূপা
সমান।

তাহলে
৫০০
দিরহাম
×
২.৯৭৫
গ্রাম
=
প্রায়
১৪৮৭.৫
গ্রাম
(১.৫
কেজি
রূপা)।

বর্তমান
সময়ের
হিসাবে,
বাংলাদেশে
যদি
প্রতি
ভরি
(প্রায়
১১.৬৬
গ্রাম)
রূপার
দাম
ধরা
হয়
প্রায়
১৫০০
টাকা,
তাহলে
মোহরে
ফাতেমির
আর্থিক
মান
দাঁড়ায়
প্রায়

লক্ষ
৯০
হাজার
টাকা।
বাজারদর
অনুসারে
পরিবর্তনশীল।

এই
হিসাব
শুধুমাত্র
একটি
রেফারেন্স—মূল
উদ্দেশ্য
হলো,
মাহর
যেন
পরিমিত,
বাস্তবসম্মত

সম্মানজনক
হয়।