০৮:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ২৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘দয়া করে কেউ নিয়ে যাবেন’ লিখে রেখে যাওয়া নবজাতকের অভিভাবক হতে কয়েক শ ফোনকল

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ নভেম্বর ২০২৫
  • 5

দিনাজপুর
মেডিকেল
কলেজের
অধ্যক্ষ
শিশুবিশেষজ্ঞ
শেখ
সাদেক
আলী
বলেন,
‘বাচ্চাটির
আজ
একটু
খিঁচুনির
মতো
দেখা
দিয়েছে।
দুধ
পান
করছে
কম।
অন্য
সবকিছু
স্বাভাবিক
আছে।
একটি
মেডিকেল
বোর্ড
গঠন
করা
হয়েছে।’
তিনি
বলেন,
সবার
আগে
বাচ্চাটির
সুস্থতা।
পরে
অন্য
সব
বিষয়ে
সিদ্ধান্ত
নেওয়া
যাবে।

আজ
শনিবার
দুপুরে
হাসপাতালে
গিয়ে
দেখা
যায়,
শিশু
ওয়ার্ডের
সামনে
মানুষের
ভিড়।
কেউ
বাচ্চাটির
দত্তক
নিতে,
কেউ–বা
একনজর
দেখতে
এসেছেন।
হাসপাতাল
সূত্র
জানায়,
বাচ্চা
রেখে
যাওয়ার
বিষয়টি
জানাজানির
পর
হাসপাতালের
পরিচালক,
ওয়ার্ড
মাস্টারসহ
ঊর্ধ্বতন
কর্মকর্তাদের
কাছে
তিন
শতাধিক
ফোন
এসেছে।

দুপুর
সাড়ে
১২টায়
হাসপাতালের
ওয়ার্ড
মাস্টার
সুমন
কুমারের
কক্ষে
বাচ্চা
নিতে
আসেন
মুনিরা-আনোয়ার
দম্পতি।
তাঁদের
বাড়ি
জেলার
বিরামপুর
উপজেলায়।
মুনিরা
জানান,
তাঁদের
দুই
ছেলে
আছে।
কিন্তু
মেয়ে
নেই।
তাঁর
একটি
অস্ত্রোপচার
হয়েছে।
কিন্তু
ছেলেরা
তাঁদের
একটি
বোন
চায়।

ট্যাগঃ

‘দয়া করে কেউ নিয়ে যাবেন’ লিখে রেখে যাওয়া নবজাতকের অভিভাবক হতে কয়েক শ ফোনকল

আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ নভেম্বর ২০২৫

দিনাজপুর
মেডিকেল
কলেজের
অধ্যক্ষ
শিশুবিশেষজ্ঞ
শেখ
সাদেক
আলী
বলেন,
‘বাচ্চাটির
আজ
একটু
খিঁচুনির
মতো
দেখা
দিয়েছে।
দুধ
পান
করছে
কম।
অন্য
সবকিছু
স্বাভাবিক
আছে।
একটি
মেডিকেল
বোর্ড
গঠন
করা
হয়েছে।’
তিনি
বলেন,
সবার
আগে
বাচ্চাটির
সুস্থতা।
পরে
অন্য
সব
বিষয়ে
সিদ্ধান্ত
নেওয়া
যাবে।

আজ
শনিবার
দুপুরে
হাসপাতালে
গিয়ে
দেখা
যায়,
শিশু
ওয়ার্ডের
সামনে
মানুষের
ভিড়।
কেউ
বাচ্চাটির
দত্তক
নিতে,
কেউ–বা
একনজর
দেখতে
এসেছেন।
হাসপাতাল
সূত্র
জানায়,
বাচ্চা
রেখে
যাওয়ার
বিষয়টি
জানাজানির
পর
হাসপাতালের
পরিচালক,
ওয়ার্ড
মাস্টারসহ
ঊর্ধ্বতন
কর্মকর্তাদের
কাছে
তিন
শতাধিক
ফোন
এসেছে।

দুপুর
সাড়ে
১২টায়
হাসপাতালের
ওয়ার্ড
মাস্টার
সুমন
কুমারের
কক্ষে
বাচ্চা
নিতে
আসেন
মুনিরা-আনোয়ার
দম্পতি।
তাঁদের
বাড়ি
জেলার
বিরামপুর
উপজেলায়।
মুনিরা
জানান,
তাঁদের
দুই
ছেলে
আছে।
কিন্তু
মেয়ে
নেই।
তাঁর
একটি
অস্ত্রোপচার
হয়েছে।
কিন্তু
ছেলেরা
তাঁদের
একটি
বোন
চায়।