একই
পরামর্শ
দেন
ওজিএসবির
সদস্য
অধ্যাপক
জিন্নাত
আরা
নাসরিন।
তিনি
বলেন,
‘রোগীকে
আমরা
সচেতন
করতে
পারব,
সাবধান
করতে
পারব।
এটি
তখনই
করতে
পারব,
যখন
একজন
নারী
বা
একটি
দম্পতি
গর্ভধারণের
আগে
চিকিৎসকের
সঙ্গে
আলোচনা
করেন।
যখন
তিনি
আসবেন
আমাদের
কাছে,
তখনই
তো
আমরা
তাঁকে
জানাতে
পারব,
পথ
দেখাতে
পারব।’
ওজিএসবির
সাবেক
প্রেসিডেন্ট
অধ্যাপক
ফেরদৌসী
বেগম
বলেন,
১০
বছর
আগের
সমীক্ষায়
গর্ভাবস্থায়
ডায়াবেটিসের
ব্যাপকতা
১০
শতাংশ
ছিল,
কিন্তু
এখন
তা
১৪
শতাংশের
কাছাকাছি।
এ
সমস্যা
স্বাস্থ্যসেবা
ব্যবস্থার
ওপর
চাপ
সৃষ্টি
করছে।
তিনি
মনে
করেন,
গর্ভাবস্থায়
ডায়াবেটিসকে
শুধু
প্রসূতির
সমস্যা
হিসেবে
না
দেখে
জনস্বাস্থ্য
সমস্যা
হিসেবে
দেখতে
হবে।
এ
সমস্যা
সমাধানের
জন্য
সরকারের
পাশাপাশি
সবার
প্রচেষ্টা
থাকা
উচিত।
স্যার
সলিমুল্লাহ
মেডিকেল
কলেজের
ফিটোম্যাটারনাল
মেডিসিন
বিভাগের
সহকারী
অধ্যাপক
মাহফুজা
আসমা
বলেন,
ডায়াবেটিস
একটি
নীরব
ঘাতক।
এটি
এখন
মহামারির
আকারে
রূপ
নিয়েছে।
প্রায়
এক–চতুর্থাংশ
গর্ভবতী
নারী
গর্ভাবস্থায়
ডায়াবেটিসে
আক্রান্ত।
এডমিন 










