এটুকু
থেকেই
বোঝা
যায়
যে
বইটিতে
আছে
সেই
সব
মানুষের
কাহিনি,
যাঁরা
অদম্য,
তথ্যপ্রযুক্তিকে
কাজে
লাগিয়ে
যাঁরা
নিজের
জীবনে
যেমন
ইতিবাচক
পরিবর্তন
এনেছেন,
তেমনি
আশপাশের
মানুষদের
জীবনও
বদলে
দিয়েছেন।
‘বাবাকে
বাঁচাতে
দুই
ভাইয়ের
ফ্রিল্যান্সিং’
শিরোনামের
লেখাটার
কথাই
ধরা
যাক।
লেখক
শুরু
করেছেন
এভাবে,
‘জুনের
তৃতীয়
রোববার
বিশ্বজুড়ে
পালন
করা
হয়
বাবা
দিবস।
সন্তানেরা
বাবাকে
শুভেচ্ছা
জানায়।
উপহার,
বিশেষ
ট্রিট
দেওয়াও
চলে।
শুভ
সরকার
ও
সৈকত
সরকার—এই
দুই
ভাইয়ের
বাবা
দিবসের
তাৎপর্য
একদমই
অন্য
রকম।
শুধু
এই
বিশেষ
দিন
নয়,
তিন
বছর
ধরে
প্রতিদিনই
বাবা
রুবেল
মিয়ার
জন্য
দিনরাত
কাজ
করে
যাচ্ছেন।’
বাবা
রুবেল
মিয়া
ক্যানসারে
আক্রান্ত।
বাবার
ব্যয়বহুল
চিকিৎসা
করাতেই
শুভ
সরকার
১৮
বছর
বয়সেই
শুরু
করেন
ফ্রিল্যান্সিং।
সঙ্গে
নিয়ে
নেন
ছোট
ভাই
সৈকত
সরকারকে।
এই
ফ্রিল্যান্সিং
করে
বাবার
চিকিৎসার
খরচ
তো
মিটিয়েছেনই,
বাবাকে
একটা
ফ্ল্যাটও
কিনে
দিয়েছেন।
শুভ
সরকার
কাজ
করেন
মূলত
স্পেশাল
এফেক্ট
নিয়ে,
যার
চাহিদা
ভালোই
আছে
বিদেশে।
শুভ
ও
সৈকতের
এই
গল্প
প্রথম
আলো
অনলাইনে
প্রকাশিত
হয়
২০২৩
সালের
বাবা
দিবসে।
প্রাথমিক
বিদ্যালয়ের
শিক্ষক
মিজানুর
রহমান
শিক্ষকতা
ছেড়ে
দিয়ে
ক্রাউড
ফান্ডিং
নিয়ে
কাজ
করেন।
তাঁর
গল্পে
পাওয়া
যায়
ফ্রিল্যান্সারদের
সামাজিক
সমস্যার
কথা।
‘…শুরুতে
অনেকে
বলেছিল,
দুই
নম্বরি
ব্যবসা
করি,
ডলার
জালিয়াতি
করি,
কম্পিউটারে
প্রতারণা
করি
ইত্যাদি…’
বিষয়টি
এখানেই
শেষ
হয়
না,
থানা
পর্যন্ত
গড়ায়।
থানার
ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তাকে
(ওসি)
বুঝিয়ে
বললে
তিনি
বুঝতে
পারেন
ফ্রিল্যান্সিং
কী,
মিজানুর
রহমানের
কাজ
কী?
এ
ধরনের
উটকো
ঝামেলা
কমবেশি
সব
ফ্রিল্যান্সারের
আছে।
এডমিন 











