সেই
১৯৯১
সাল
থেকে
আজ
অবধি
দ্বীপের
ভাঙন
চলমান।
কিন্তু
কোনো
বেড়িবাঁধ
নেই।
আবার
নতুন
করে
অপরিকল্পিত
রিসোর্ট
ও
ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান
গড়ে
ওঠার
কারণেও
সৈকতের
বালিয়াড়ি
ও
কেয়া
ঝোপ
উজাড়
হয়েছে।
এতে
দ্বীপের
ঢেউ
প্রতিরোধক্ষমতা
নষ্ট
হয়ে
যাচ্ছে।
স্থানীয়
বাসিন্দাদের,
বিশেষ
করে
মুরব্বিদের
কথায়
এবারের
মতো
জলোচ্ছ্বাস
তাঁদের
জীবনে
দেখেনি।
তাঁরা
দ্বীপের
ভবিষ্যৎ
নিয়ে
আতঙ্কগ্রস্ত।
আদৌ
দ্বীপে
অদূর
ভবিষ্যতে
বসবাস
করতে
পারবেন
কি
না,
সেটা
নিয়ে
তাঁদের
আশঙ্কা
তৈরি
হয়েছে।
অনেক
বয়োজ্যেষ্ঠ
বাসিন্দা
মনে
করেন,
এ
রকম
আর
দু–তিনটি
জলোচ্ছ্বাস
সহ্য
করার
মতো
শক্তি
সেন্ট
মাটিনের
নেই।
দ্রুত
স্রোতপ্রতিরোধী
বাঁধ
নির্মাণ
করতে
না
পারলে
সেন্ট
মার্টিন
ইতিহাসের
অংশ
হয়ে
যাবে!
দ্বীপবাসী
মনে
করে,
একটা
টেকসই
বেড়িবাঁধ
যেটা
সচরাচর
উপকূলীয়
অঞ্চলের
বেড়িবাঁধের
মতো
না।
কারণ,
এখানে
কচ্ছপের
ডিম
দেওয়ার
জন্য
উপযুক্ত
স্থান।
ফলে
কাছিমের
ডিম
দিতে
যাতে
বাধা
সৃষ্টি
না
হয়,
সেভাবে
সৈকত
থেকে
সমুদ্রের
দিকে
লম্বালম্বি
করে
বাঁধ
দিয়ে
স্রোত
সমুদ্রের
দিকে
ঠেলে
দিতে
হবে।
দক্ষিণ
ভারতে
এ
রকম
বাঁধ
অনেক
কার্যকর
প্রমাণিত।
পাশাপাশি
দ্বীপের
মানুষের
আয়ের
বিকল্প
কর্মসংস্থান
বা
আয়ের
উৎস
সৃষ্টি
করে
পর্যটননির্ভরতা
কমাতে
হবে।
একটা
আবাসন
নীতিমালা
করে
দ্বীপে
পরিবেশবান্ধব
বাড়ি
ও
ইকো
রিসোর্ট
করতে
উৎসাহিত
করতে
হবে।
যত্রতত্র
রিসোর্ট
করা
বন্ধ
করতে
হবে।
অতিরিক্ত
রিসোর্ট
কমিয়ে
ফেলতে
হবে
আর
যেসব
রিসোর্টের
বিরুদ্ধে
আইনি
বাধা
আছে,
সেগুলো
উচ্ছেদ
করতে
হবে।
এডমিন 












