গঠনতন্ত্রটি
এখন
বিশ্ববিদ্যালয়
মঞ্জুরি
কমিশনের
মাধ্যমে
গত
৩০
জুলাই
গঠিত
সাত
সদস্যের
একটি
বিশেষজ্ঞ
কমিটির
কাছে
যাচাই–বাছাই
ও
পরীক্ষা-নিরীক্ষার
মধ্যে
রয়েছে।
এখান
থেকে
শিক্ষা
মন্ত্রণালয়
হয়ে
গঠনতন্ত্রটি
রাষ্ট্রপতির
কাছে
যাবে।
বিজ্ঞপ্তিতে
আরও
বলা
হয়,
নিয়ম
অনুযায়ী
এ
গঠনতন্ত্রটি
বিশ্ববিদ্যালয়ের
চ্যান্সেলর
বা
রাষ্ট্রপতির
অনুমোদনের
পর
সরকারি
গেজেট
আকারে
প্রকাশিত
হবে।
তারপর
সেটার
আলোকে
তফসিল
ঘোষণা
করা
হবে।
ছাত্র
সংসদ
নির্বাচন
আয়োজন
করার
আগে
ছাত্র
সংসদের
গঠনতন্ত্র
প্রণয়নের
এসব
ধাপ
পর্যায়ক্রমে
অতিক্রম
করতে
হয়।
শিক্ষার্থীদের
আন্দোলনের
পরিপ্রেক্ষিতে
বিষয়টি
ত্বরান্বিত
করার
জন্য
ওই
বিশেষজ্ঞ
কমিটির
সদস্যদের
সঙ্গে
উপাচার্য
একাধিকবার
আলোচনা
করেছেন
বলে
বিজ্ঞপ্তিতে
জানানো
হয়েছে।
তাঁরা
নিশ্চিত
করেছেন,
জরুরিভাবে
উদ্যোগ
নিয়ে
আগামী
১০
কার্যদিবসের
মধ্যে
খসড়া
গঠনতন্ত্র
যাচাই–বাছাই
করে
অনুমোদনের
জন্য
শিক্ষা
মন্ত্রণালয়ে
উপস্থাপন
করো
হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে
বলা
হয়েছে,
উপাচার্য
শিক্ষার্থীদের
অক্টোবর
মাসের
মধ্যেই
ছাত্র
সংসদ
নির্বাচন
আয়োজনের
প্রতিশ্রুতি
দিয়েছেন।
বিধিবিধান
প্রণয়ন
ও
গেজেট
প্রকাশ–সম্পর্কিত
কাজটি
যেহেতু
দুই–এক
দিনের
মধ্যে
করা
সম্ভব
নয়,
তাই
শিক্ষার্থীদের
কাছে
তিনি
১০
কার্যদিবস
সময়
চেয়েছেন।
এডমিন 












