সংবাদ
সম্মেলনে
আরও
উপস্থিত
ছিলেন
বিএনপির
কেন্দ্রীয়
কমিটির
সহকৃষি–বিষয়ক
সম্পাদক
শামীমুর
রহমান,
বাগেরহাট
জেলা
বিএনপির
সাবেক
সভাপতি
এম
এ
সালাম,
সদস্যসচিব
মোজাফফর
রহমান
আলম,
জামায়াত
ইসলামীর
জেলা
আমির
মাওলানা
রেজাউল
করিম,
সেক্রেটারি
জেনারেল
ইউনুস
আলী
প্রমুখ।
নির্বাচন
কমিশন
সূত্রে
জানা
যায়,
বর্তমানে
বাগেরহাটে
চারটি
সংসদীয়
আসন।
নতুন
প্রস্তাব
অনুযায়ী
এ
সংখ্যা
কমে
হবে
তিনটি।
সীমানা
নির্ধারণে
গঠিত
বিশেষায়িত
কারিগরি
কমিটির
প্রতিবেদন
ও
নির্বাচন
কমিশনের
অনুমোদনের
পর
গতকাল
বুধবার
প্রস্তাবের
বিষয়টি
জানানো
হয়।
এ
খবর
প্রকাশের
পর
থেকেই
সামাজিক
যোগাযোগমাধ্যমসহ
নানাভাবে
প্রতিবাদ
ও
প্রতিক্রিয়া
দেখাতে
শুরু
করেন
জেলার
বাসিন্দারা।
রাতেই
শহরে
বিক্ষোভ
করে
বিএনপির
একাংশ।
এ
ছাড়া
আজ
সকাল
থেকেই
বাগেরহাট
প্রেসক্লাবের
সামনে
বিক্ষোভ
করেন
বিভিন্ন
রাজনৈতিক
দলের
নেতা-কর্মীরা।