বিধান
রঞ্জন
বলেন,
শ্রীকৃষ্ণকে
আরাধনারও
বিভিন্ন
উপায়
আছে।
দাসরূপে
তাঁর
আরাধনা
করা
যায়।
বন্ধুরূপে
তাঁর
আরাধনা
করা
যায়।
তাঁকে
সন্তান
কল্পনা
করে
আরাধনা
করা
যায়।
তাঁকে
প্রেমিক
রূপেও
আরাধনা
করা
যায়।
এত
বিচিত্র
চরিত্রের
কোনো
ব্যক্তিত্ব
খুঁজে
পাওয়া
যায়
না।
অনুষ্ঠান
উদ্বোধন
করেন
ঢাকা
মহানগর
পুলিশের
(ডিএমপি)
কমিশনার
শেখ
মো.
সাজ্জাত
আলী।
উদ্বোধনী
বক্তব্যে
তিনি
বলেন,
ভারতীয়
উপমহাদেশে
হাজার
বছর
ধরে
বিভিন্ন
ধর্মের
মানুষ
সাম্প্রদায়িক
সম্প্রীতি
রক্ষা
করে
মিলেমিশে
বিভিন্ন
উৎসব
পালন
করে
জীবন
কাটাচ্ছেন।
বাংলাদেশের
মানুষ
ভবিষ্যতেও
যেন
একইভাবে
সম্প্রীতির
বন্ধনে
আবদ্ধ
থাকতে
পারে।
এ
দেশের
একই
গ্রামে
এক
বাড়িতে
পূজা
হয়,
পাশের
বাড়িতে
আজান
হয়,
নামাজ
হয়।
ডিএমপি
কমিশনার
বলেন,
জঘন্য
কর্মকাণ্ড,
হট্টগোল,
মারামারি,
বিশৃঙ্খলার
মধ্যে
কোনোভাবেই
জড়িত
হওয়া
যাবে
না।
দেশে
এমনিতেই
বহু
সমস্যা।
গরিব
দেশ,
ছোট্ট
একটি
ভূখণ্ড।
প্রায়
২০
কোটি
মানুষের
বসবাস।
এখানে
সবার
সহযোগিতা
ছাড়া
কেউই
ভালো
থাকতে
পারবে
না।
এডমিন 












