০৩:২০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ২৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রংপুর অঞ্চলে কেন বারবার অ্যানথ্রাক্সের হানা

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৫:৩০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
  • 11

অ্যানথ্রাক্স
প্রাদুর্ভাবের
কারণ
বহুবিধ।
আর্থসামাজিক,
স্বাস্থ্যবিধিগত,
দুর্বল
জনস্বাস্থ্য
ব্যবস্থাপনা
এবং
অ্যানথ্রাক্সের
প্রাকৃতিক
বিষয়টি
এসবের
মধ্যে
উল্লেখযোগ্য।
অ্যানথ্রাক্সের
প্রাকৃতিক
বিষয়টি
হচ্ছে
এমন:
গরু-মহিষ
যেখানে
একবার
অ্যানথ্রাক্সে
মারা
যায়,
সেখানকার
মাটিতে
অ্যানথ্রাক্সের
স্পোর
বা
বীজাণু
দশক
ধরে
সক্রিয়
থাকে।

পরবর্তী
সময়ে
অন্য
পশু
সেই
জায়গায়
ঘাস
খেলে
বা
পানি
পান
করলে
আবার
সংক্রমিত
হয়।
মানুষও
সংক্রমিত
হয়।
সংক্রমিত
পশুর
চামড়া,
রক্ত
বা
দুধের
সঙ্গে
সরাসরি
সংস্পর্শ
হলে
রোগ
মানবদেহে
ছড়িয়ে
পড়ে।

বিভিন্ন
গবেষণায়
দেখা
গেছে,
অধিকাংশ
অ্যানথ্রাক্স
প্রাদুর্ভাব
উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের
কিছু
নির্দিষ্ট
জেলায়
বারবার
হয়,
কারণ
ওই
অঞ্চলের
মাটিতে
অন্যান্য
এলাকার
তুলনায়
অ্যানথ্রাক্স
স্পোর
বা
বীজাণু
বেশি
থাকে।


জন্য
হঠাৎ
অ্যানথ্রাক্স
প্রাদুর্ভাব
শুরুর
পর
সচেতনতা
জরুরি
বলে
গলা
ফাটালেও
প্রতিরোধ-প্রতিকার
কোনোটাই
কাজে
আসে
না।
সংক্রমিত
পশু
মারা
গেলে,
যদি
সেই
মৃত
পশু
অন্তত

ফুট
গভীরে
পুঁতে
বা
জীবাণুমুক্ত
করা
বা
পুড়িয়ে
না
ফেলা
হয়,
তাহলে
মাটিতে
থাকা
স্পোর
নতুন
পশুকে
সংক্রমিত
করে।
রংপুরে

প্রাদুর্ভাব
বারবার
ঘটছে
এভাবেই।
কারণ,
অনেক
সময়
সংক্রমিত
পশু
মারা
গেলে
খোলা
স্থানে
ফেলে
দেওয়া
হয়
বা
কেউ
মাংস
বিক্রি
করে
দেন।
সংশ্লিষ্ট
সরকারি
সংস্থাগুলোর
সার্বক্ষণিক
নজরদারি

যোগাযোগ
কর্মসূচির
মাধ্যমে
জনসচেতনতা
সৃষ্টির
অভাবে
এমনটি
ঘটছে
প্রতিবছর।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

রংপুর অঞ্চলে কেন বারবার অ্যানথ্রাক্সের হানা

আপডেট সময়ঃ ১২:০৫:৩০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫

অ্যানথ্রাক্স
প্রাদুর্ভাবের
কারণ
বহুবিধ।
আর্থসামাজিক,
স্বাস্থ্যবিধিগত,
দুর্বল
জনস্বাস্থ্য
ব্যবস্থাপনা
এবং
অ্যানথ্রাক্সের
প্রাকৃতিক
বিষয়টি
এসবের
মধ্যে
উল্লেখযোগ্য।
অ্যানথ্রাক্সের
প্রাকৃতিক
বিষয়টি
হচ্ছে
এমন:
গরু-মহিষ
যেখানে
একবার
অ্যানথ্রাক্সে
মারা
যায়,
সেখানকার
মাটিতে
অ্যানথ্রাক্সের
স্পোর
বা
বীজাণু
দশক
ধরে
সক্রিয়
থাকে।

পরবর্তী
সময়ে
অন্য
পশু
সেই
জায়গায়
ঘাস
খেলে
বা
পানি
পান
করলে
আবার
সংক্রমিত
হয়।
মানুষও
সংক্রমিত
হয়।
সংক্রমিত
পশুর
চামড়া,
রক্ত
বা
দুধের
সঙ্গে
সরাসরি
সংস্পর্শ
হলে
রোগ
মানবদেহে
ছড়িয়ে
পড়ে।

বিভিন্ন
গবেষণায়
দেখা
গেছে,
অধিকাংশ
অ্যানথ্রাক্স
প্রাদুর্ভাব
উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের
কিছু
নির্দিষ্ট
জেলায়
বারবার
হয়,
কারণ
ওই
অঞ্চলের
মাটিতে
অন্যান্য
এলাকার
তুলনায়
অ্যানথ্রাক্স
স্পোর
বা
বীজাণু
বেশি
থাকে।


জন্য
হঠাৎ
অ্যানথ্রাক্স
প্রাদুর্ভাব
শুরুর
পর
সচেতনতা
জরুরি
বলে
গলা
ফাটালেও
প্রতিরোধ-প্রতিকার
কোনোটাই
কাজে
আসে
না।
সংক্রমিত
পশু
মারা
গেলে,
যদি
সেই
মৃত
পশু
অন্তত

ফুট
গভীরে
পুঁতে
বা
জীবাণুমুক্ত
করা
বা
পুড়িয়ে
না
ফেলা
হয়,
তাহলে
মাটিতে
থাকা
স্পোর
নতুন
পশুকে
সংক্রমিত
করে।
রংপুরে

প্রাদুর্ভাব
বারবার
ঘটছে
এভাবেই।
কারণ,
অনেক
সময়
সংক্রমিত
পশু
মারা
গেলে
খোলা
স্থানে
ফেলে
দেওয়া
হয়
বা
কেউ
মাংস
বিক্রি
করে
দেন।
সংশ্লিষ্ট
সরকারি
সংস্থাগুলোর
সার্বক্ষণিক
নজরদারি

যোগাযোগ
কর্মসূচির
মাধ্যমে
জনসচেতনতা
সৃষ্টির
অভাবে
এমনটি
ঘটছে
প্রতিবছর।