জাতিসংঘের
নিরাপত্তা
পরিষদের
স্থায়ী
পাঁচ
সদস্যদেশ
হলো
যুক্তরাষ্ট্র,
যুক্তরাজ্য,
ফ্রান্স,
রাশিয়া
ও
চীন।
এই
পাঁচ
দেশের
কোনো
একটি
দেশ
নিরাপত্তা
পরিষদে
তোলা
কোনো
প্রস্তাবের
বিষয়ে
ভেটো
(নারাজি)
দিলে
সেটি
নাকচ
হয়ে
যায়।
যুক্তরাজ্য
ও
ফ্রান্সের
আগে
১৯৮৮
সালে
নিরাপত্তা
পরিষদে
স্থায়ী
আরও
দুই
সদস্য
রাশিয়া
ও
চীন
ফিলিস্তিনকে
স্বীকৃতি
দিয়েছে।
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন
সংকট
সমাধানের
লক্ষ্যে
১৯৯৩
সালে
অসলো
চুক্তি
হয়।
এর
মাধ্যমে
যে
শান্তিপ্রক্রিয়া
শুরু
হয়েছিল,
তার
ভিত্তি
ছিল
দুই
রাষ্ট্রভিত্তিক
সমাধান।
ফিলিস্তিনকে
স্বীকৃতি
দেওয়ার
সময়
ফ্রান্সের
প্রেসিডেন্ট
এমানুয়েল
মাখোঁ
বলেন,
‘আমরা
একত্র
হয়েছি,
কারণ
সময়
এসে
গেছে।
দুই
রাষ্ট্রভিত্তিক
সমাধানের
সম্ভাবনা
টিকিয়ে
রাখতে
ক্ষমতার
মধ্যে
থাকা
সবকিছু
করা
আমাদের
দায়িত্ব।’
যুক্তরাষ্ট্রের
ভিসা
নিষেধাজ্ঞার
কারণে
সম্মেলনে
উপস্থিত
থাকতে
পারেননি
ফিলিস্তিনি
কর্তৃপক্ষের
প্রেসিডেন্ট
মাহমুদ
আব্বাস।
তবে
ভার্চ্যুয়ালি
যুক্ত
হয়ে
তিনি
ফিলিস্তিনকে
স্বীকৃতি
দিতে
বিশ্বের
বাকি
দেশগুলোর
প্রতি
আহ্বান
জানান।
নিউইয়র্ক
সম্মেলনে
জাতিসংঘের
মহাসচিব
আন্তোনিও
গুতেরেস
বলেন,
‘একটি
রাষ্ট্র
ফিলিস্তিনিদের
অধিকার,
কোনো
পুরস্কার
নয়।’
রোববার
ফিলিস্তিনকে
স্বীকৃতি
দেওয়া
দেশ
যুক্তরাজ্য,
কানাডা,
অস্ট্রেলিয়া
ও
পর্তুগালের
নেতারাও
নিউইয়র্ক
সম্মেলনে
উপস্থিত
ছিলেন।
ছিলেন
গত
বছর
ফিলিস্তিনকে
স্বীকৃতি
দেওয়া
তিন
দেশ—স্পেন,
নরওয়ে
ও
আয়ারল্যান্ডের
নেতারা।
তবে
যুক্তরাষ্ট্র,
ইসরায়েল,
জার্মানি
ও
ইতালির
কোনো
প্রতিনিধি
সম্মেলনে
যোগ
দেননি।
এডমিন 










