নিষেধাজ্ঞা
চলাকালে
দেশের
বিভিন্ন
স্থানে
ইলিশ
ধরা
ও
ইলিশের
বাজার
বসার
খবরের
সত্যতা
স্বীকার
করে
উপদেষ্টা
ফরিদা
আখতার
বলেন,
‘আমরা
আপ্রাণ
চেষ্টা
করে
যাচ্ছি।
একাধিক
স্থানে
জেলেদের
হামলার
শিকার
হতে
হয়েছে
আইন
প্রয়োগকারী
সংস্থার
সদস্যদের।
এ
ছাড়া
সীমাবদ্ধতার
কারণে
আমরা
সকল
জেলের
জন্য
পর্যাপ্ত
চালের
ব্যবস্থা
করতে
পারিনি।’
সভায়
সভাপতিত্ব
করেন
প্রাণিসম্পদ
গবেষণা
ইনস্টিটিউটের
(বিএলআরআই)
মহাপরিচালক
শাকিলা
ফারুক।
আরও
উপস্থিত
ছিলেন
মৎস্য
ও
প্রাণিসম্পদ
মন্ত্রণালয়ের
সচিব
আবু
তাহের
মো.
জাহের,
পশুসম্পদ
অধিদপ্তরের
মহাপরিচালক
আবু
সুফিয়ান
প্রমুখ।
কর্মশালায়
বক্তব্যকালে
উপদেষ্টা
আরও
বলেন,
গবেষণাকাজে
প্রান্তিক
মানুষের
কথা
এবং
গ্রামের
মহিলাদের
কথা
ভাবতে
হবে।
গ্রামীণ
মুরগির
উৎপাদন
বাড়াতে
হবে।
তিনি
আরও
বলেন,
গবাদিপশুর
খাদ্যে
যাঁরা
উপাদান
হিসেবে
ট্যানারি
বর্জ্য
ব্যবহার
করেন,
তাঁরা
দেশের
শত্রু।
এসব
উপাদানে
অত্যধিক
মাত্রায়
কেমিক্যাল
পাওয়া
গেছে,
যা
ক্যানসারসহ
বিভিন্ন
রোগের
ঝুঁকি
বাড়ায়।
এডমিন 












