এ
হত্যাকাণ্ডের
পর
আবের
দল
লিবারেল
ডেমোক্রেটিক
পার্টি
(এলডিপি)
ও
ইউনিফিকেশন
চার্চের
(যা
মুনিজ
নামে
বেশি
পরিচিত)
মধ্যে
সম্পর্কের
বিষয়টি
আলোচনার
কেন্দ্রে
চলে
আসে।
অভিযুক্ত
ইয়ামাগামি
তদন্তকারীদের
বলেন,
শিনজো
আবে
ওই
গির্জার
জন্য
প্রচার
চালিয়েছিলেন।
তাই
তাঁর
মা
ওই
চার্চে
বিপুল
অর্থ
দান
করেন।
আর
এ
কারণেই
তাঁদের
পুরো
পরিবার
দেউলিয়া
হয়ে
যায়।
ইয়ামাগামির
অভিযোগ,
গির্জার
প্রতি
আস্থার
প্রমাণ
দিতে
তাঁর
মা
প্রায়
১০
কোটি
ইয়েন
(প্রায়
৬
লাখ
৬০
হাজার
ডলার)
দান
করেছিলেন।
এ
অভিযোগের
জেরে
গির্জার
কর্মকাণ্ডের
ওপর
তদন্ত
হয়।
চার
মন্ত্রীকে
পদত্যাগ
করতে
হয়।
চলতি
বছরের
মার্চে
টোকিও
আদালত
গির্জাটি
ভেঙে
দেওয়ার
নির্দেশ
দেন।
এডমিন 












