কথা
বলতে
বলতে
মনে
পড়ল,
একদিন
তিনি
বলেছিলেন
যে
প্রথম
যৌবনে
তিনি
ছড়া
লিখতেন।
মিমিদি
(মীনাক্ষী
দত্ত)
তাঁর
এক
গ্রন্থে
উল্লেখ
করেছেন
যে
যদি
ছড়া
লেখায়
মনোনিবেশ
করতেন,
তাহলে
অধ্যাপক
সেন
নোবেলজয়ী
অর্থনীতিবিদ
না
হয়ে
বাংলাদেশের
শ্রেষ্ঠ
ছড়াকার
হতেন।
আমাদের
আলাপ
আবার
ভিন্ন
খাতে
চলে
গেল।
এর
দু–তিন
দিন
পরে
হঠাৎ
আমার
অফিস
কক্ষে
একজন
যুবক
এসে
উপস্থিত।
অধ্যাপক
অমর্ত্য
সেন
একটি
বার্তা
পাঠিয়েছেন।
অতি
যত্নে
সে
আমার
হাতে
তুলে
দিল
একটি
চিরকুট।
তাতে
হাতে
লেখা
‘মধুসূদন
কুণ্ডু,
সহসম্পাদক’।
বুঝলাম,
সেদিন
‘মধুসূদন
কর’
বলে
যে
ভুল
তথ্য
দিয়েছিলেন,
আজ
তা
শুধরে
নিলেন।
এর
জন্য
কতটা
তাঁকে
খাটতে
হয়েছে,
তা
আমার
জানা
নেই,
কিন্তু
বোঝা
গেল
যে
একজন
মানুষের
সামান্য
কৌতূহলও
তাঁর
কাছে
অতি
মূল্যবান।
ঘটনার
অবশ্য
এখানেই
শেষ
নয়।
সেদিন
রাতে
শুয়ে
পড়েছি।
হঠাৎ
বাড়ির
ফোনের
ঝংকার।
অত
রাতে
ফোন
এলে
শঙ্কিত
হই।
ফোন
তুলতেই
পরিচিত
গলা,
‘অমর্ত্য
বলছি।
শোনো,
সহসম্পাদক
যেটা
লিখেছি,
তা
আসলে
বোঝাচ্ছে…’;
‘তা
আসলে
বোঝাচ্ছে,’
তাঁকে
থামিয়ে
দিয়ে
বলি,
‘আপনারা
যৌথভাবে
পত্রিকাটি
সম্পাদনা
করেছেন,
সহসম্পাদক
মানে
সহকারী
সম্পাদক
বোঝাচ্চ্ছে
না।’
‘একদম
তাই’,
তিনি
খুশি
হয়ে
যান।
তারপরই
ফোন
কেটে
যায়।
এডমিন 











