২০
বছর
আগে
বাংলাদেশের
রপ্তানি
ছিল
৯
বিলিয়ন
ডলার।
এখন
তা
৫০
বিলিয়ন
ডলারের
কাছাকাছি।
আগেও
রপ্তানির
৮০
শতাংশ
ছিল
তৈরি
পোশাক;
এখনো
একই
চিত্র।
তার
মানে,
তৈরি
পোশাকের
বাইরে
রপ্তানি
পণ্যে
বৈচিত্র্য
আনা
যায়নি।
বাংলাদেশ
না
পারলেও
প্রতিযোগী
দেশ
ভিয়েতনাম
সেটি
পেরেছে।
নব্বইয়ের
দশক
থেকে
ভিয়েতনাম
রপ্তানি
খাতে
বিদেশি
বিনিয়োগ
আকর্ষণ
করছে।
গত
বছর
ভিয়েতনামের
রপ্তানি
আয়
ছিল
৪০০
বিলিয়ন
ডলারের
বেশি।
তাদের
শীর্ষ
খাত
তৈরি
পোশাক
নয়;
বরং
ইলেকট্রনিক
পণ্য
ও
যন্ত্রাংশ,
যা
মোট
রপ্তানির
প্রায়
৩০
শতাংশ।
পরের
অবস্থানে
আছে
জুতা,
যন্ত্রপাতি,
তৈরি
পোশাক,
আসবাব,
সি-ফুড
ইত্যাদি।
তাদের
শীর্ষ
১০
পণ্যের
প্রতিটি
বিলিয়ন
ডলারের
বেশি
আয়
করেছে।
ফলে
বাংলাদেশের
পণ্য
রপ্তানি
বৈচিত্র্য
আনতে
ভিয়েতনাম
মডেল
অনুসরণ
করতে
হবে।
‘রপ্তানি
বৈচিত্র্যকরণ:
চ্যালেঞ্জ
ও
করণীয়’
শীর্ষক
গোলটেবিল
বৈঠকে
এ
কথা
বলেন
বক্তারা।
এতে
প্রধান
অতিথি
হিসেবে
উপস্থিত
ছিলেন
বাণিজ্য
উপদেষ্টা
শেখ
বশিরউদ্দীন।
আলোচক
হিসেবে
অংশ
নেন
বিভিন্ন
খাতের
ব্যবসায়ী
নেতা,
অর্থনীতিবিদ
এবং
সরকারের
রপ্তানি
ও
বিনিয়োগ
উন্নয়ন-সংশ্লিষ্ট
দপ্তরের
পদস্থ
কর্মকর্তারা।
রপ্তানি
বৈচিত্র্যকরণের
জন্য
ব্যবসা
সহজ
করার
পাশাপাশি
ব্যবসার
খরচ
কমানোর
ওপর
জোর
দেন
ব্যবসায়ী
নেতারা।
তাঁরা
বলেন,
সরকার
চার
দশক
ধরে
অব্যাহতভাবে
নীতি
সহায়তা
দেওয়ায়
তৈরি
পোশাক
খাত
আজকের
শক্ত
অবস্থানে
পৌঁছেছে।
অথচ
সম্ভাবনাময়
অন্য
খাতকে
সমান
সুযোগ-সুবিধা
দেওয়া
হয়নি।
এমন
রপ্তানিবিরোধী
মনোভাব
থেকে
সরে
আসতে
হবে।
এডমিন 













