অতিরিক্ত
জেলা
প্রশাসক
(শিক্ষা
ও
আইসিটি)
এস
এম
হাবিবুল
হাসান
বলেন,
ইতিমধ্যে
কলেজটির
অধ্যক্ষের
সঙ্গে
আলাপ
হয়েছে।
গীতাকে
বিনা
বেতনে
পড়ার
সুযোগ
করে
দেওয়া
হবে।
এ
ছাড়া
তাকে
এগিয়ে
নিতে
পাশে
থাকবে
উপজেলা
প্রশাসন।
উল্লেখ্য,
দিনাজপুরের
বিরল
উপজেলায়
ঝিনাইকুড়ি
গ্রামে
বসবাস
করে
ক্ষুদ্র
জাতিগোষ্ঠী
কড়া
সম্প্রদায়ের
লোকজন।
ব্রিটিশ
শাসনামলে
ভারতজুড়ে
বিভিন্ন
জায়গায়
রেললাইন
স্থাপনে
শ্রমিক
হিসেবে
কাজ
করেছিলেন
সম্প্রদায়টির
লোকজন।
তাঁরা
মূলত
ভারতের
ঝাড়খন্ড
এলাকা
থেকে
আসেন।
কাজ
শেষে
অনেকে
ফেরত
গেলেও
দেশে
থেকে
যান
কয়েকজন।
বর্তমানে
২৮টি
পরিবারে
মোট
৯৫
জনের
বসবাস।
শিক্ষাদীক্ষায়
ছিলেন
পিছিয়ে।
এর
আগে
কড়া
সম্প্রদায়ের
ছেলেদের
মধ্যে
মাত্র
তিনজন
মাধ্যমিকের
গণ্ডি
পেরিয়েছেন।
তাঁদের
মধ্যে
লাপোল
কড়া
জাহাঙ্গীরনগর
বিশ্ববিদ্যালয়ে
নাটক
ও
নাট্যতত্ত্ব
বিভাগে
তৃতীয়
বর্ষে
পড়ছেন।
বিজন
কড়া
ডিগ্রি
দ্বিতীয়
বর্ষে
আর
জয়ন্ত
কড়া
উচ্চমাধ্যমিক
দ্বিতীয়
বর্ষে।
মেয়েদের
মধ্যে
গীতা
কড়াই
প্রথমবার
মাধ্যমিক
শেষ
সম্পন্ন
করে
উচ্চমাধ্যমিকে
ভর্তি
হয়েছে।
এডমিন 















