এ
সম্পর্কে
ভালুকা
মডেল
থানার
ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তা
(ওসি)
মোহাম্মদ
জাহিদুল
ইসলাম
বলেন,
‘ধর্ম
অবমাননার
অভিযোগ
তুলে
উত্তেজনাকর
পরিস্থিতি
তৈরি
হলে
এ
ঘটনা
ঘটে।
এর
বাইরে
কোনো
কিছু
আমরা
এখনো
উদ্ঘাটন
করতে
পারিনি।’
ধর্ম
অবমাননা
কীভাবে
হয়েছে
জানতে
চাইলে
তিনি
বলেন,
‘মানুষের
মুখে
মুখে
এটি
ছড়িয়েছে।
এর
উৎস
আমরা
এখনো
পাইনি।
বিষয়টি
নিয়ে
তদন্ত
চলমান।’
স্থানীয়
সূত্রে
জানা
যায়,
দিপু
ওই
কারখানায়
লিংকিং
সেকশনে
কাজ
করতেন।
গতকাল
বৃহস্পতিবার
সন্ধ্যার
দিকে
কারখানার
ভেতরে
এক
শ্রমিক
দিপুর
বিরুদ্ধে
ধর্ম
নিয়ে
কটূক্তির
অভিযোগ
করেন।
ওই
অভিযোগের
কথা
জানাজানি
হলে
স্থানীয়
লোকজন
ও
কারখানার
কর্মীরা
ক্ষোভ
প্রকাশ
করেন।
পরে
লোকজন
কারখানার
ফটক
ভাঙার
চেষ্টা
করেন।
তখন
কারখানার
নিরাপত্তাকর্মীরা
দিপুকে
বাইরে
পাঠিয়ে
দেন।
উত্তেজিত
জনতার
মারধরে
দিপু
ঘটনাস্থলেই
মারা
যান।
পরে
কারখানার
সামনে
ঢাকা-ময়মনসিংহ
মহাসড়কের
বিভাজকে
লাশে
আগুন
ধরিয়ে
দেওয়া
হয়।
খবর
পেয়ে
পুলিশ
ও
সেনাসদস্যরা
রাত
পৌনে
১১টার
দিকে
লাশ
উদ্ধার
করে
থানায়
নিয়ে
যান।
এডমিন 


















