এক
ব্যক্তি
জীবনে
সর্বোচ্চ
১০
বছর
প্রধানমন্ত্রী
পদে
থাকতে
পারবেন,
এ
বিষয়ে
আগেই
একধরনের
ঐকমত্য
হয়েছিল।
এ
ক্ষেত্রে
বিএনপি
শর্তসাপেক্ষে
প্রস্তাবটিতে
রাজি
হয়েছিল।
গতকাল
আলোচনার
এক
পর্যায়ে
আলী
রীয়াজ
বলেন,
‘আমরা
একটা
বিষয়ে
একমত
হয়েছিলাম,
কিন্তু
সেটা
বলা
হয়নি।
সেটা
হলো
প্রধানমন্ত্রী
১০
বছর
মেয়াদে
দায়িত্ব
পালন
করবেন।
সনদে
প্রধানমন্ত্রীর
মেয়াদ
১০
বছর
উল্লেখ
করব।’
আলী
রীয়াজ
জানতে
চান,
সবাই
এ
বিষয়ে
একমত
কি
না,
বিএনপি
যে
শর্ত
দিয়েছিল,
সেটা
এখনো
আছে
কি
না।
পরে
বিএনপির
স্থায়ী
কমিটির
সদস্য
সালাহউদ্দিন
আহমদ
বলেন,
তাঁরা
বলেছিলেন,
১০
বছরের
বেশি
কোনো
ব্যক্তি
প্রধানমন্ত্রী
পদে
থাকবেন
না।
সংবিধান
ও
সংবিধিবদ্ধ
প্রতিষ্ঠানে
নিয়োগের
কমিটি
থাকলে
বিষয়টি
বিএনপি
মানবে
না।
তবে
আলোচনায়
সবার
মতামতের
ভিত্তিতে
নির্বাচন
কমিশন
নিয়োগসংক্রান্ত
বিধান
সংবিধানে
যুক্ত
করার
বিষয়ে
বিএনপি
একমত।
এর
বাইরে
অন্য
সাংবিধানিক
প্রতিষ্ঠানে
নিয়োগের
বিধান
সংবিধানে
যুক্ত
করার
বিষয়ে
আলোচনা
হলে
বিএনপির
শর্ত
বহাল
থাকবে।
এটা
বিবেচনার
অনুরোধ
জানিয়ে
সালাহউদ্দিন
বলেন,
‘এখন
১০
বছরের
বিষয়ে
আপনারা
ঘোষণা
দিতে
পারেন।
বরং
এটা
আমাদের
প্রস্তাব।’
গতকাল
মাগরিবের
নামাজের
বিরতিতে
আলী
রীয়াজ
সাংবাদিকদের
বলেন,
এ
বিষয়ে
এখন
রাজনৈতিক
দলগুলো
সব
বিবেচনা
পাশে
রেখে
একমত
হয়েছে
যে
একজন
ব্যক্তি
প্রধানমন্ত্রী
পদে
যত
মেয়াদ
বা
যতবারই
হোক,
সর্বোচ্চ
১০
বছর
থাকতে
পারবেন।
এ
জন্য
সংবিধানের
সংশ্লিষ্ট
অনুচ্ছেদগুলোতে
প্রয়োজনীয়
সংশোধনী
করা
হবে।
আলী
রীয়াজ
বলেন,
যে
দুটি
বিষয়
ঐকমত্য
হয়েছে,
সেটাকে
বড়
ধরনের
অগ্রগতি
মনে
করে
কমিশন।
এর
একটি
হচ্ছে
প্রধানমন্ত্রী
পদের
ব্যাপারে
শর্তহীনভাবে
সবার
একমত
হওয়া।
দ্বিতীয়
হচ্ছে
একটি
পুলিশ
কমিশন
প্রতিষ্ঠা
করা।
এডমিন 











