মাহফুজ
আলম
বলেন,
‘আমরা
সংস্কার
কমিশনের
১২
দফা
নিয়ে
কাজ
করছি।
সাংবাদিক
সুরক্ষা
আইন,
নবম
ওয়েজ
বোর্ড
বাস্তবায়ন—এসব
নিয়ে
এগোচ্ছি।
আমরা
আহত
সাংবাদিকদের
জন্য
প্রশিক্ষণ,
পুনর্বাসনের
চেষ্টা
করছি।’
তিনি
আরও
বলেন,
‘আমরা
সম্প্রচার
নীতিমালার
কথা
ভাবছি
এবং
অনলাইন
নীতিমালাও
তৈরি
হচ্ছে।
আগামী
কয়েক
মাসের
মধ্যে
এগুলো
বাস্তবায়িত
হবে।’
তথ্য
উপদেষ্টা
বলেন,
‘কারফিউর
সময়ে
যে
সাংবাদিকতা,
বিশেষ
করে
টেলিভিশনের
সাংবাদিকতা,
আপনারা
জানেন
খুবই
একপক্ষীয়
ছিল।
একটা
রিলস
বারবার
দেখানো
হচ্ছিল।
বিটিভির
ওখানে
“পুড়ে
গেছে
সব”,
“সব
ধ্বংস”,
“আগুন
সন্ত্রাস”।
হাসিনা
যা
বলত,
ওই
কথাগুলো
বারবার
টিভিতে
দেখানো
হচ্ছিল।’
তবে
মাহফুজ
আলম
বলেন,
‘আন্দোলনের
সময়
কয়েকটি
হাউস
খুব
ভালো
ভূমিকা
রেখেছে।
অনেক
সাংবাদিক
ব্যক্তি
হিসেবে
সাহস
দেখিয়েছেন।
পুরো
কৃতিত্ব
হাউসের
নয়,
সাংবাদিকদের।
কিন্তু
এই
সুযোগ
বারবার
আসবে
না।
বারবার
মানুষ
জীবন
দিতে
পারে
না।
প্রতি
২০
বছর
পরপর
রক্ত
দেওয়ার
কোনো
মানে
হয়
না।’