স্কুলে
বাচ্চাকে
নিয়ে
যেতে
বৃষ্টির
বিড়ম্বনায়
পড়া
মা,
মার্কেটের
ভেতরে
হাঁটুপানি
ভেঙে
কেনাকাটা
করতে
থাকা
নগরবাসী,
জলমগ্ন
পথের
গর্তে
চাকা
পড়ে
উলটে
যাওয়া
রিকশা,
রাতের
রাস্তায়
হেডলাইট
জ্বালিয়ে
জলমগ্ন
সড়কে
চলতে
থাকা
গাড়ির
সারি
এমন
অনেক
ছবি
উঠে
এসেছে
আবির
আবদুল্লাহর
ক্যামেরা।
বর্ষায়
নগরজীবনে
দুর্ভোগ
আছে।
কিন্তু
বাংলার
প্রকৃতিতে
বর্ষা
প্রাণসঞ্চারি।
সাহিত্যে–শিল্পে
এই
ঋতু
সৃজন
প্রেরণাময়।
বর্ষার
বন্দনায়
সমৃদ্ধি
পেয়েছে
কাব্য
সংগীত।
সেই
নান্দনিকতাও
কাব্যিক
ব্যঞ্জনায়
আবির
আবদুল্লাহ
তাঁর
ছবিতে
তুলে
এনেছেন।
আবির
আবদুল্লাহ
বলেছেন,
বর্ষার
নোংরা
কাদা,পানি,
নাগরিক
জীবনের
কষ্টকেই
শুধু
তিনি
তুলে
ধরতে
চাননি,
প্রকৃতি
ও
পরিবেশের
বিরূপতার
ভেতরেও
মানুষের
বেঁচে
থাকার
অনিঃশেষ
মনোবলের
গল্পগুলোও
ফুটিয়ে
তোলার
চেষ্টা
করেছেন।
দর্শকেরা
প্রদর্শনীতে
এলে
এই
বর্ষাতে
তাঁদের
নিত্যদিনের
জীবনযাত্রাকেই
দেখতে
পাবেন
এক
অন্য
দৃষ্টিভঙ্গি
থেকে।
এডমিন 

















