০৮:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ২৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি কি তাহলে ভুট্টায় আটকে আছে

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৪:১০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 17

তবে
কি
ভুট্টা
নিয়ে
টানাপোড়েনের
অবসান
ঘটতে
চলেছে?
বিহার
রাজ্যের
বিধানসভা
নির্বাচনের
আগে
ভারত

যুক্তরাষ্ট্রের
বাণিজ্য
চুক্তি
আলোচনা
‘ইতিবাচক’
ঘোষণার
সঙ্গে
সঙ্গে
প্রশ্নটা
উঠতে
শুরু
করেছে।

ভুট্টার
সঙ্গে
বিহার
জড়িয়ে
পড়ছে,
কারণ,
ভারতে
যত
রাজ্যে
ভুট্টা
উৎপাদিত
হয়,
বিহার
তাদের
মধ্যে
তৃতীয়।
প্রথম
কর্নাটক,
দ্বিতীয়
স্থানে
রয়েছে
মধ্যপ্রদেশ।
যুক্তরাষ্ট্র
থেকে
ভুট্টা
আমদানিতে
ভারত
রাজি
হলে
বিহারের
ভুট্টাচাষিদের
প্রমাদ
গুণতে
হতে
পারে।
সেই
ঝুঁকি
কি
নরেন্দ্র
মোদি
নেবেন?
বিশেষ
করে
বিহারে
জেডিইউয়ের
সঙ্গে
বিজেপিও
যখন
ক্ষমতায়?

গতকাল
মঙ্গলবার
দিনভর
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের
মধ্যে
বন্ধ
থাকা
বাণিজ্য
আলোচনা
চলেছে।
আলোচনায়
অংশ
নিতে
দিল্লি
এসেছিলেন
মার্কিন
সহকারী
বাণিজ্য
প্রতিনিধি
ব্রেন্ডন
লিঞ্চ।
তাঁর
সঙ্গে
আলোচনায়
ভারতের
প্রতিনিধিদলের
নেতৃত্ব
দিয়েছিলেন
শিল্প
মন্ত্রণালয়ের
বিশেষ
সচিব
রাজেশ
আগারওয়াল।

আলোচনার
পর
দুই
দেশই
বিবৃতি
দিয়ে
জানিয়েছে,
কথাবার্তা
হয়েছে
খুবই
ইতিবাচক।
দুই
দেশই
চাইছে
উভয়ের
লাভের
দিকে
তাকিয়ে
ভবিষ্যতের
উপযুক্ত
চুক্তি
করতে।
দুই
দেশই
আপাতত
পরবর্তী
পদক্ষেপের
দিকে
তাকিয়ে।

বিবৃতিতে
বলা
কথাগুলো
শুনতে
ভালো
হলেও
এই
বাণিজ্য
আলোচনা
সেই
দশ
হাতি
শাড়ির
মতো,
যা
দিয়ে
মাথা

পেছন
দুই
অঙ্গ
ঢাকা
দেওয়া
যায়
না।
একটা
ঢাকতে
গেলে
অন্যটা
উন্মুক্ত
হয়।
ভারতের
পক্ষে
মার্কিন
প্রস্তাব
তাই
‘দো
ধারি
তরোয়ালের’
মতো।
মেনে
নিলে
ঘরে
বিপদের
মুখোমুখি
হতে
হবে,
না
মানলে
করতে
হবে
বাইরের
বিপদের
মোকাবিলা।
কী
করবেন
নরেন্দ্র
মোদি?

এই
পরিস্থিতিতে
লড়াইটা
এখন
হচ্ছে
ভুট্টা
নিয়ে।

ট্যাগঃ

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি কি তাহলে ভুট্টায় আটকে আছে

আপডেট সময়ঃ ১২:০৪:১০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

তবে
কি
ভুট্টা
নিয়ে
টানাপোড়েনের
অবসান
ঘটতে
চলেছে?
বিহার
রাজ্যের
বিধানসভা
নির্বাচনের
আগে
ভারত

যুক্তরাষ্ট্রের
বাণিজ্য
চুক্তি
আলোচনা
‘ইতিবাচক’
ঘোষণার
সঙ্গে
সঙ্গে
প্রশ্নটা
উঠতে
শুরু
করেছে।

ভুট্টার
সঙ্গে
বিহার
জড়িয়ে
পড়ছে,
কারণ,
ভারতে
যত
রাজ্যে
ভুট্টা
উৎপাদিত
হয়,
বিহার
তাদের
মধ্যে
তৃতীয়।
প্রথম
কর্নাটক,
দ্বিতীয়
স্থানে
রয়েছে
মধ্যপ্রদেশ।
যুক্তরাষ্ট্র
থেকে
ভুট্টা
আমদানিতে
ভারত
রাজি
হলে
বিহারের
ভুট্টাচাষিদের
প্রমাদ
গুণতে
হতে
পারে।
সেই
ঝুঁকি
কি
নরেন্দ্র
মোদি
নেবেন?
বিশেষ
করে
বিহারে
জেডিইউয়ের
সঙ্গে
বিজেপিও
যখন
ক্ষমতায়?

গতকাল
মঙ্গলবার
দিনভর
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের
মধ্যে
বন্ধ
থাকা
বাণিজ্য
আলোচনা
চলেছে।
আলোচনায়
অংশ
নিতে
দিল্লি
এসেছিলেন
মার্কিন
সহকারী
বাণিজ্য
প্রতিনিধি
ব্রেন্ডন
লিঞ্চ।
তাঁর
সঙ্গে
আলোচনায়
ভারতের
প্রতিনিধিদলের
নেতৃত্ব
দিয়েছিলেন
শিল্প
মন্ত্রণালয়ের
বিশেষ
সচিব
রাজেশ
আগারওয়াল।

আলোচনার
পর
দুই
দেশই
বিবৃতি
দিয়ে
জানিয়েছে,
কথাবার্তা
হয়েছে
খুবই
ইতিবাচক।
দুই
দেশই
চাইছে
উভয়ের
লাভের
দিকে
তাকিয়ে
ভবিষ্যতের
উপযুক্ত
চুক্তি
করতে।
দুই
দেশই
আপাতত
পরবর্তী
পদক্ষেপের
দিকে
তাকিয়ে।

বিবৃতিতে
বলা
কথাগুলো
শুনতে
ভালো
হলেও
এই
বাণিজ্য
আলোচনা
সেই
দশ
হাতি
শাড়ির
মতো,
যা
দিয়ে
মাথা

পেছন
দুই
অঙ্গ
ঢাকা
দেওয়া
যায়
না।
একটা
ঢাকতে
গেলে
অন্যটা
উন্মুক্ত
হয়।
ভারতের
পক্ষে
মার্কিন
প্রস্তাব
তাই
‘দো
ধারি
তরোয়ালের’
মতো।
মেনে
নিলে
ঘরে
বিপদের
মুখোমুখি
হতে
হবে,
না
মানলে
করতে
হবে
বাইরের
বিপদের
মোকাবিলা।
কী
করবেন
নরেন্দ্র
মোদি?

এই
পরিস্থিতিতে
লড়াইটা
এখন
হচ্ছে
ভুট্টা
নিয়ে।