১২:৩১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫, ২৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গণভোটে ঐকমত্য, তবে সেটা কখন তা নিয়ে বিএনপি–জামায়াতের ভিন্ন মত

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৮:৫৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ অক্টোবর ২০২৫
  • 7

জুলাই
জাতীয়
সনদের
গুরুত্বপূর্ণ
কয়েকটি
সংস্কার
প্রস্তাবে
বিএনপিসহ
কিছু
দলের
ভিন্নমত
আছে।
এগুলোর
বাস্তবায়ন
কীভাবে
হবে,
তা
এখনো
সুস্পষ্ট
নয়।

রোববারের
আলোচনায়
জামায়াতে
ইসলামীর
প্রতিনিধি
আইনজীবী
শিশির
মনির
বলেন,
সোজাসাপ্টা
পথ
হলো
জুলাই
সনদ
বাস্তবায়ন
আদেশ
জারি
করা।
সেখানে
ভিন্নমতের
বিষয়টি
আসতে
পারে।
ভিন্নমত
‘বাইন্ডিং’
(মানার
বাধ্যবাধকতা)
নয়।

শিশির
মনির
তত্ত্বাবধায়ক
সরকারব্যবস্থা
বাতিলের
রায়ের
উদাহরণ
দিয়ে
বলেন,
সেখানে
চারজন
বিচাপতির
সিদ্ধান্তে
তত্ত্বাবধায়ক
সরকারব্যবস্থা
বাতিল
হয়েছিল।
তিনজন
পক্ষে
ছিলেন।
তিনি
বলেন,
জুলাই
সনদ
বাস্তবায়ন
আদেশ
অনুমোদনের
জন্য
গণভোট
হতে
পারে।

এই
বক্তব্যের
জবাবে
বিএনপির
স্থায়ী
কমিটির
সদস্য
সালাহউদ্দিন
আহমদ
আলোচনায়
বলেন,
সুপ্রিম
কোর্টের
প্রত্যেক
বিচারকের
মতামত
দেওয়ার
সমান
অধিকার
আছে।
কিন্তু
ঐকমত্য
কমিশনের
আলোচনায়
দলের
সংখ্যার
ভিত্তিতে
কোনো
রায়
হবে
না।
এটা
হচ্ছে
রাজনৈতিক
চুক্তি
(পলিটিক্যাল
অ্যাগ্রিমেন্ট)।
এটার
সঙ্গে
আদালতের
রায়ের
তুলনা
করা
ঠিক
হবে
না।

সালাহউদ্দিন
বলেন,
‘আরেকটা
বিষয়
এসেছে,
নোট
অব
ডিসেন্টের
ক্ষেত্রে
মেজরিটির
মতামতের
ভিত্তিতে
নোট
অব
ডিসেন্টটাকে
আমরা
ওভাররুলড
(বাতিল)
করতে
পারি
কি
না?
না।
এটা
হচ্ছে
একটা
পলিটিক্যাল
অ্যাগ্রিমেন্ট।
যারা
ম্যান্ডেটপ্রাপ্ত
হবে,
তারা
তাদের
নোট
অব
ডিসেন্ট
অনুসারে
যাবে।
সেটা
অঙ্গীকারনামায়
সংযুক্ত
করার
জন্য
আমি
মাননীয়
সভাপতিকে
অনুরোধ
করেছিলাম।
হয়তোবা
সেটা
অঙ্গীকারনামায়
আসতে
পারে।
তো
সে
জন্য
নোট
অব
ডিসেন্ট
মেজরিটির
ভিত্তিতে
কখনো
ওভাররুলড
করা
যাবে
না।’

ট্যাগঃ

‘সড়কে আগুন দেওয়া’ সাবেক নেতাকে ছাত্রদল থেকে স্থায়ী বহিষ্কার

গণভোটে ঐকমত্য, তবে সেটা কখন তা নিয়ে বিএনপি–জামায়াতের ভিন্ন মত

আপডেট সময়ঃ ১২:০৮:৫৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৬ অক্টোবর ২০২৫

জুলাই
জাতীয়
সনদের
গুরুত্বপূর্ণ
কয়েকটি
সংস্কার
প্রস্তাবে
বিএনপিসহ
কিছু
দলের
ভিন্নমত
আছে।
এগুলোর
বাস্তবায়ন
কীভাবে
হবে,
তা
এখনো
সুস্পষ্ট
নয়।

রোববারের
আলোচনায়
জামায়াতে
ইসলামীর
প্রতিনিধি
আইনজীবী
শিশির
মনির
বলেন,
সোজাসাপ্টা
পথ
হলো
জুলাই
সনদ
বাস্তবায়ন
আদেশ
জারি
করা।
সেখানে
ভিন্নমতের
বিষয়টি
আসতে
পারে।
ভিন্নমত
‘বাইন্ডিং’
(মানার
বাধ্যবাধকতা)
নয়।

শিশির
মনির
তত্ত্বাবধায়ক
সরকারব্যবস্থা
বাতিলের
রায়ের
উদাহরণ
দিয়ে
বলেন,
সেখানে
চারজন
বিচাপতির
সিদ্ধান্তে
তত্ত্বাবধায়ক
সরকারব্যবস্থা
বাতিল
হয়েছিল।
তিনজন
পক্ষে
ছিলেন।
তিনি
বলেন,
জুলাই
সনদ
বাস্তবায়ন
আদেশ
অনুমোদনের
জন্য
গণভোট
হতে
পারে।

এই
বক্তব্যের
জবাবে
বিএনপির
স্থায়ী
কমিটির
সদস্য
সালাহউদ্দিন
আহমদ
আলোচনায়
বলেন,
সুপ্রিম
কোর্টের
প্রত্যেক
বিচারকের
মতামত
দেওয়ার
সমান
অধিকার
আছে।
কিন্তু
ঐকমত্য
কমিশনের
আলোচনায়
দলের
সংখ্যার
ভিত্তিতে
কোনো
রায়
হবে
না।
এটা
হচ্ছে
রাজনৈতিক
চুক্তি
(পলিটিক্যাল
অ্যাগ্রিমেন্ট)।
এটার
সঙ্গে
আদালতের
রায়ের
তুলনা
করা
ঠিক
হবে
না।

সালাহউদ্দিন
বলেন,
‘আরেকটা
বিষয়
এসেছে,
নোট
অব
ডিসেন্টের
ক্ষেত্রে
মেজরিটির
মতামতের
ভিত্তিতে
নোট
অব
ডিসেন্টটাকে
আমরা
ওভাররুলড
(বাতিল)
করতে
পারি
কি
না?
না।
এটা
হচ্ছে
একটা
পলিটিক্যাল
অ্যাগ্রিমেন্ট।
যারা
ম্যান্ডেটপ্রাপ্ত
হবে,
তারা
তাদের
নোট
অব
ডিসেন্ট
অনুসারে
যাবে।
সেটা
অঙ্গীকারনামায়
সংযুক্ত
করার
জন্য
আমি
মাননীয়
সভাপতিকে
অনুরোধ
করেছিলাম।
হয়তোবা
সেটা
অঙ্গীকারনামায়
আসতে
পারে।
তো
সে
জন্য
নোট
অব
ডিসেন্ট
মেজরিটির
ভিত্তিতে
কখনো
ওভাররুলড
করা
যাবে
না।’