ঘটনার
পর
অংশগ্রহণকারীরা
ব্যারিকেডের
সামনে
বসে
অবস্থান
কর্মসূচি
পালন
করেন।
প্রায়
এক
ঘণ্টারও
বেশি
সময়
তাঁরা
সেখানে
অবস্থান
করেন।
এ
সময়
জাতীয়
যুবশক্তির
কেন্দ্রীয়
সংগঠক
হযরত
আনাস,
রাজশাহী
মহানগরের
অব্যাহতিপ্রাপ্ত
যুগ্ম
সদস্যসচিব
সোয়েব
আহমেদ,
জেলা
জাতীয়
নাগরিক
পার্টি
(এনসিপি)
থেকে
পদত্যাগ
করা
সাংগঠনিক
সম্পাদক
ইফফাত
উদ্দিন,
জুলাই
যোদ্ধা
আবু
রায়হান,
বৈষম্যবিরোধী
ছাত্র
আন্দোলনের
নাটোর
জেলার
মুখপাত্র
বুশরা
উপস্থিত
ছিলেন।
জুলাই
যোদ্ধা
মিফতাহুল
জান্নাত
বলেন,
ভারত
পলাতক
সন্ত্রাসীদের
আশ্রয়
দিয়েছে।
তাই
এ
কর্মসূচির
আয়োজন
করা
হয়েছে।
এ
সময়
তিনি
তিন
দফা
দাবি
তুলে
ধরেন।
দাবিগুলো
হলো—ক্ষমতাচ্যুত
প্রধানমন্ত্রী
শেখ
হাসিনাসহ
ভারতে
পলাতক
সব
আসামিকে
ফেরত
পাঠাতে
হবে,
তাঁদের
ফেরত
না
দিলে
বাংলাদেশ
থেকে
ভারতীয়
হাইকমিশনকে
প্রত্যাহার
বা
স্থগিতাদেশ
দিতে
হবে
এবং
এই
কর্মসূচিতে
পুলিশের
হামলার
জন্য
জবাবদিহি
করতে
হবে।
এসব
দাবি
লেখা
একটি
কাগজ
তাঁরা
নগরের
বোয়ালিয়া
অঞ্চলের
উপপুলিশ
কমিশনার
(ডিসি)
গোলাম
রাব্বানী
শেখের
কাছে
হস্তান্তর
করেন।
এডমিন 


















