নবীজি
(সা.)-এর
শিক্ষা
আজও
প্রাসঙ্গিক।
কোরআন
ও
সুন্নাহ
দয়া
ও
করুণার
উপর
জোর
দেয়।
তিনি
বলেছেন:
‘যে
কাউকে
কষ্টে
থাকতে
দেখে
তাকে
সময়
দেয়
বা
তার
বোঝা
হালকা
করে, আল্লাহ
কিয়ামতের
দিন
তাকে
তাঁর
ছায়ায়
আশ্রয়
দেবেন, যেদিন
তাঁর
ছায়া
ছাড়া
কোনো
ছায়া
থাকবে
না।’
(সুনানে
তিরমিজি, হাদিস:
১৩০৩)
তিনি
আরও
বলেছেন:
‘যে
নেতা
দরিদ্র
বা
প্রয়োজনে
থাকা
কারো
জন্য
দরজা
বন্ধ
করে, আল্লাহ
তার
দারিদ্র্যের
সময়
আসমানের
দরজা
বন্ধ
করে
দেবেন।’
(ইবনে
মাজাহ, হাদিস:
২৪১৬)
এই
শিক্ষাগুলো
শরণার্থীদের
প্রতি
দায়িত্বশীল
ও
মানবিক
আচরণের
গুরুত্ব
তুলে
ধরে।
নবীজি
(সা.)-এর
শরণার্থীদের
প্রতি
আচরণ—তাদের
আশ্রয়, খাদ্য
ও
ভ্রাতৃত্ব
প্রদান—আজকের
বিশ্বের
জন্য
একটি
আদর্শ।
কোরআন
ও
সুন্নাহ
শরণার্থীদের
দুর্বলতা
ও
চাহিদার
প্রতি
সংবেদনশীল
হতে
শেখায়।
তুরস্ক
ও
কানাডার
মতো
দেশ
এই
নীতি
অনুসরণ
করে
শরণার্থীদের
মানবিকভাবে
গ্রহণ
করছে।
নবীজি
(সা.)-এর
শিক্ষা
আমাদের
মনে
করিয়ে
দেয়
যে
শরণার্থীদের
সাহায্য
করা
কেবল
মানবিক
দায়িত্ব
নয়, বরং
আল্লাহর
সন্তুষ্টি
অর্জনের
পথ।
এডমিন 













