০৯:০৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ২৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ডোনাল্ড ট্রাম্প ও নরেন্দ্র মোদির সম্পর্কের বরফ কি গলছে

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:২৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 9

আন্তর্জাতিক
সম্পর্কবিশেষজ্ঞ
উপমন্যু
বসু
মনে
করেন,
কূটনীতিতে
কিছুই
স্থায়ী
নয়—না
বন্ধুত্ব
না
শত্রুতা।
তিনি
বলেন,
এর
বড়
উদাহরণ
হলো
গালওয়ানের
ঘটনার
পরও
ভারত

চীনের
মধ্যে
সাম্প্রতিক
সমীকরণ।

এই
বিশেষজ্ঞ
বলেন,
কূটনীতি
কিন্তু
মেজার্ড
আর্ট
(মাপা
পদক্ষেপ
অর্থে)।
কিন্তু
ট্রাম্প
অন্য
পথে
হাঁটেন।
সেই
কারণেই
সমস্যা।
শুধু
ট্রাম্প
প্রশাসনই
ভারতের
তরফ
থেকে
মার্কিন
পণ্যে
চড়া
শুল্ক
নিয়ে
আপত্তি
জানিয়েছে,
তা
তো
নয়,
ওবামার
সময়ও
যুক্তরাষ্ট্রের
সঙ্গে
ভারতের
বাণিজ্য
শুল্ক
নিয়ে
ইস্যু
(বিরোধ)
ছিল।
কিন্তু
তাঁর
মতে,
ওই
সময়ের
সঙ্গে
তফাতটা
‘ডিপ্লোম্যাটিক
অ্যাপ্রোচে
(কূটনৈতিক
রীতি)’।

উপমন্যু
বসু
বলেন,
ট্রাম্পের
কূটনীতি
অনেকটা
ইনআর্টিকুলেট
ডিপ্লোম্যাসি—যেখানে
বিভিন্ন
বিষয়ে
অস্পষ্টতা
রাখা
হয়,
পেনালাইজ
করার
প্রবণতা
থাকে।
অনেকটা
কোল্ড
ওয়ারের
মতো
মনোভাব।
তিনিই
আবার
হঠাৎ
ট্রুথ
সোশ্যাল
প্ল্যাটফর্মে
লিখেছেন,
মোদি
তাঁর
ভালো
বন্ধু
এবং
ভারতের
সঙ্গে
আলাপ-আলোচনা
নিয়ে
ইতিবাচক
মনোভাব
রাখেন
ইত্যাদি।

ভারতের
বিদেশনীতি
বিশেষজ্ঞ
গীতাঞ্জলি
সিনহা
রায়
মনে
করেন,
ডোনাল্ড
ট্রাম্প
ভিন্ন
ধরনের
রাষ্ট্রনেতা,
তাঁকে
কিছুটা
মুডভিত্তিক
(মনমতো)
সিদ্ধান্তও
নিতে
দেখা
গেছে
এর
আগে।
তিনি
বলেন,
তবে
তিনি
ভারতবিরোধী
নন।
তাহলে
ভারতের
সঙ্গে
সমস্ত
ধরনের
সম্পর্ক
ছেদ
করত
যুক্তরাষ্ট্র,
তা
কিন্তু
হয়নি।
বরং
মহাকাশ
গবেষণা
এবং
প্রযুক্তিগত
আদান-প্রদানের
বিষয়ে
দুই
দেশ
একসঙ্গে
কাজ
করছে।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

পুলিশ শটগান দিয়ে কাছ থেকে আবু সাঈদকে গুলি করে

ডোনাল্ড ট্রাম্প ও নরেন্দ্র মোদির সম্পর্কের বরফ কি গলছে

আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:২৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

আন্তর্জাতিক
সম্পর্কবিশেষজ্ঞ
উপমন্যু
বসু
মনে
করেন,
কূটনীতিতে
কিছুই
স্থায়ী
নয়—না
বন্ধুত্ব
না
শত্রুতা।
তিনি
বলেন,
এর
বড়
উদাহরণ
হলো
গালওয়ানের
ঘটনার
পরও
ভারত

চীনের
মধ্যে
সাম্প্রতিক
সমীকরণ।

এই
বিশেষজ্ঞ
বলেন,
কূটনীতি
কিন্তু
মেজার্ড
আর্ট
(মাপা
পদক্ষেপ
অর্থে)।
কিন্তু
ট্রাম্প
অন্য
পথে
হাঁটেন।
সেই
কারণেই
সমস্যা।
শুধু
ট্রাম্প
প্রশাসনই
ভারতের
তরফ
থেকে
মার্কিন
পণ্যে
চড়া
শুল্ক
নিয়ে
আপত্তি
জানিয়েছে,
তা
তো
নয়,
ওবামার
সময়ও
যুক্তরাষ্ট্রের
সঙ্গে
ভারতের
বাণিজ্য
শুল্ক
নিয়ে
ইস্যু
(বিরোধ)
ছিল।
কিন্তু
তাঁর
মতে,
ওই
সময়ের
সঙ্গে
তফাতটা
‘ডিপ্লোম্যাটিক
অ্যাপ্রোচে
(কূটনৈতিক
রীতি)’।

উপমন্যু
বসু
বলেন,
ট্রাম্পের
কূটনীতি
অনেকটা
ইনআর্টিকুলেট
ডিপ্লোম্যাসি—যেখানে
বিভিন্ন
বিষয়ে
অস্পষ্টতা
রাখা
হয়,
পেনালাইজ
করার
প্রবণতা
থাকে।
অনেকটা
কোল্ড
ওয়ারের
মতো
মনোভাব।
তিনিই
আবার
হঠাৎ
ট্রুথ
সোশ্যাল
প্ল্যাটফর্মে
লিখেছেন,
মোদি
তাঁর
ভালো
বন্ধু
এবং
ভারতের
সঙ্গে
আলাপ-আলোচনা
নিয়ে
ইতিবাচক
মনোভাব
রাখেন
ইত্যাদি।

ভারতের
বিদেশনীতি
বিশেষজ্ঞ
গীতাঞ্জলি
সিনহা
রায়
মনে
করেন,
ডোনাল্ড
ট্রাম্প
ভিন্ন
ধরনের
রাষ্ট্রনেতা,
তাঁকে
কিছুটা
মুডভিত্তিক
(মনমতো)
সিদ্ধান্তও
নিতে
দেখা
গেছে
এর
আগে।
তিনি
বলেন,
তবে
তিনি
ভারতবিরোধী
নন।
তাহলে
ভারতের
সঙ্গে
সমস্ত
ধরনের
সম্পর্ক
ছেদ
করত
যুক্তরাষ্ট্র,
তা
কিন্তু
হয়নি।
বরং
মহাকাশ
গবেষণা
এবং
প্রযুক্তিগত
আদান-প্রদানের
বিষয়ে
দুই
দেশ
একসঙ্গে
কাজ
করছে।