১০:২৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ২৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কী কী অভিযোগ তুলে নির্বাচন বর্জন করল ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেল

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:১০:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 10

ভোট
দেওয়ার
পর
আঙুলে
মার্কার
দিয়ে
দাগ
না
দেওয়া
এবং
ছবিসহ
ভোটার
তালিকা
না
থাকার
অভিযোগ
তুলে
বিক্ষোভ
করেছেন
শহীদ
তাজউদ্দীন
আহমদ
হলের
শিক্ষার্থীরা।

এই
কেন্দ্রে
জাকসু

হল
সংসদ
নির্বাচনের
ভোট
গ্রহণ
বন্ধ
ছিল
২৩
মিনিট।
আজ
বৃহস্পতিবার
দুপুর
সোয়া
১২টা
থেকে
সেখানে
আবারও
ভোট
গ্রহণ
শুরু
হয়।

ভোটকেন্দ্রের
সামনে
বিক্ষোভরত
শিক্ষার্থী
বায়োটেকনোলজি
বিভাগের
সাজ্জাদ
হোসেন
বলেন,
শহীদ
তাজউদ্দীন
আহমদ
হলসহ
কয়েকটি
নতুন
হলের
শিক্ষার্থীদের
পুরোনো
আইডি
কার্ড
বাতিল
করে
নতুন
করে
আইডি
কার্ড
বানাতে
বলা
হয়েছিল।
কিন্তু
পর্যাপ্ত
সময়
না
থাকায়
এসব
শিক্ষার্থীর
হল
ইনডেক্স
কার্ড
দিয়ে
ভোট
দেওয়ার
সুযোগ
দেওয়া
হয়।
এই
কার্ডে
চাইলে
আগের
ছবি
তুলে
আঠা
দিয়ে
নতুন
ছবি
বসানো
সম্ভব।
ভোটার
তালিকাতেও
হলের
অনার্সের
শিক্ষার্থীদের
নাম
ছিল,
কিন্তু
ছবি
ছিল
না।

কারণে
শিক্ষার্থীরা
প্রতিবাদ
জানায়।


বিষয়ে
রিটার্নিং
কর্মকর্তা
আলমগীর
কবির
বলেন,
বেলা
১১টা
৫২
মিনিট
থেকে
দুপুর
১২টা
১৫
মিনিট
পর্যন্ত
২৩
মিনিট
ভোটগ্রহণ
বন্ধ
ছিল।
এখন
স্বাভাবিক
হয়েছে।

আলমগীর
কবির
আরও
বলেন,
ছবিসহ
ভোটার
তালিকা
রাখার
কোনো
নির্দেশনা
ছিল
না।
ইনডেক্স
কার্ড

লাইব্রেরি
কার্ড
দেখে
ভোট
দেওয়ার
সুযোগের
কথা
ছিল
নির্দেশনায়।
তবে
শিক্ষার্থীরা
ছবিসহ
ভোটার
তালিকা
দেখার
দাবি
তোলায়
তালিকার
সফট
কপি
আনা
হয়েছে।


বিষয়ে
জাকসু

হল
সংসদ
নির্বাচনী
আচরণ
বিধিমালায়
কোনো
নির্দেশনা
পাওয়া
যায়নি।

জাকসু
নির্বাচনের
সেন্ট্রাল
মনিটরিং
দলের
সদস্য
সালেহ
আহমদ
খান
প্রথম
আলোকে
বলেন,
ভোটার
তালিকায়
ছবি
না
থাকায়
শিক্ষার্থীরা
প্রতিবাদ
জানিয়েছে।
এরপর
ছবিসহ
ভোটার
তালিকার
সফট
কপি
পাঠানো
হয়েছে।
এখন
নির্বিঘ্নে
ভোট
গ্রহণ
চলছে।

এটাকে
‘ব্যবস্থাপনাগত
সমস্যা’
হিসেবে
উল্লেখ
করে
সালেহ
আহমদ
খান
বলেন,
ছবিসহ
ভোটার
তালিকার
সফট
কপি
আসার
আগে
১৫৩টি
ভোট
পড়েছে।
সেগুলো
আলাদা
রেখে
সংশ্লিষ্ট
ভোটারদের
ডেকে
এনে
যাচাই
করা
হবে।

এর
আগে
জাতীয়
কবি
কাজী
নজরুল
ইসলাম
হল
কেন্দ্রে
ভোট
দেওয়ার
সময়
ভোটারের
আঙুলে
মার্কার
দিয়ে
দাগ
না
দেওয়ার
অভিযোগ
উঠে।
তখন
বিশ্ববিদ্যালয়ের
প্রক্টর

জাকসু
নির্বাচন
কমিশনের
সদস্যসচিব
একেএম
রাশিদুল
আলম
বলেন,
সব
হলেই
ভোটারদের
ভোট
দেওয়া
শেষে
আঙুলে
কালি
দেওয়ার
নির্দেশ
রয়েছে।
প্রতিটি
কেন্দ্রে
অমোচনীয়
কালি
দেওয়ার
জন্য
দুটি
করে
কলম
দেওয়া
হয়েছে।
সব
হলেই
দেওয়ার
কথা।
কেন
দিচ্ছে
না,
সেটা
খোঁজ
নেওয়া
হচ্ছে।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

পুলিশ শটগান দিয়ে কাছ থেকে আবু সাঈদকে গুলি করে

কী কী অভিযোগ তুলে নির্বাচন বর্জন করল ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেল

আপডেট সময়ঃ ১২:১০:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ভোট
দেওয়ার
পর
আঙুলে
মার্কার
দিয়ে
দাগ
না
দেওয়া
এবং
ছবিসহ
ভোটার
তালিকা
না
থাকার
অভিযোগ
তুলে
বিক্ষোভ
করেছেন
শহীদ
তাজউদ্দীন
আহমদ
হলের
শিক্ষার্থীরা।

এই
কেন্দ্রে
জাকসু

হল
সংসদ
নির্বাচনের
ভোট
গ্রহণ
বন্ধ
ছিল
২৩
মিনিট।
আজ
বৃহস্পতিবার
দুপুর
সোয়া
১২টা
থেকে
সেখানে
আবারও
ভোট
গ্রহণ
শুরু
হয়।

ভোটকেন্দ্রের
সামনে
বিক্ষোভরত
শিক্ষার্থী
বায়োটেকনোলজি
বিভাগের
সাজ্জাদ
হোসেন
বলেন,
শহীদ
তাজউদ্দীন
আহমদ
হলসহ
কয়েকটি
নতুন
হলের
শিক্ষার্থীদের
পুরোনো
আইডি
কার্ড
বাতিল
করে
নতুন
করে
আইডি
কার্ড
বানাতে
বলা
হয়েছিল।
কিন্তু
পর্যাপ্ত
সময়
না
থাকায়
এসব
শিক্ষার্থীর
হল
ইনডেক্স
কার্ড
দিয়ে
ভোট
দেওয়ার
সুযোগ
দেওয়া
হয়।
এই
কার্ডে
চাইলে
আগের
ছবি
তুলে
আঠা
দিয়ে
নতুন
ছবি
বসানো
সম্ভব।
ভোটার
তালিকাতেও
হলের
অনার্সের
শিক্ষার্থীদের
নাম
ছিল,
কিন্তু
ছবি
ছিল
না।

কারণে
শিক্ষার্থীরা
প্রতিবাদ
জানায়।


বিষয়ে
রিটার্নিং
কর্মকর্তা
আলমগীর
কবির
বলেন,
বেলা
১১টা
৫২
মিনিট
থেকে
দুপুর
১২টা
১৫
মিনিট
পর্যন্ত
২৩
মিনিট
ভোটগ্রহণ
বন্ধ
ছিল।
এখন
স্বাভাবিক
হয়েছে।

আলমগীর
কবির
আরও
বলেন,
ছবিসহ
ভোটার
তালিকা
রাখার
কোনো
নির্দেশনা
ছিল
না।
ইনডেক্স
কার্ড

লাইব্রেরি
কার্ড
দেখে
ভোট
দেওয়ার
সুযোগের
কথা
ছিল
নির্দেশনায়।
তবে
শিক্ষার্থীরা
ছবিসহ
ভোটার
তালিকা
দেখার
দাবি
তোলায়
তালিকার
সফট
কপি
আনা
হয়েছে।


বিষয়ে
জাকসু

হল
সংসদ
নির্বাচনী
আচরণ
বিধিমালায়
কোনো
নির্দেশনা
পাওয়া
যায়নি।

জাকসু
নির্বাচনের
সেন্ট্রাল
মনিটরিং
দলের
সদস্য
সালেহ
আহমদ
খান
প্রথম
আলোকে
বলেন,
ভোটার
তালিকায়
ছবি
না
থাকায়
শিক্ষার্থীরা
প্রতিবাদ
জানিয়েছে।
এরপর
ছবিসহ
ভোটার
তালিকার
সফট
কপি
পাঠানো
হয়েছে।
এখন
নির্বিঘ্নে
ভোট
গ্রহণ
চলছে।

এটাকে
‘ব্যবস্থাপনাগত
সমস্যা’
হিসেবে
উল্লেখ
করে
সালেহ
আহমদ
খান
বলেন,
ছবিসহ
ভোটার
তালিকার
সফট
কপি
আসার
আগে
১৫৩টি
ভোট
পড়েছে।
সেগুলো
আলাদা
রেখে
সংশ্লিষ্ট
ভোটারদের
ডেকে
এনে
যাচাই
করা
হবে।

এর
আগে
জাতীয়
কবি
কাজী
নজরুল
ইসলাম
হল
কেন্দ্রে
ভোট
দেওয়ার
সময়
ভোটারের
আঙুলে
মার্কার
দিয়ে
দাগ
না
দেওয়ার
অভিযোগ
উঠে।
তখন
বিশ্ববিদ্যালয়ের
প্রক্টর

জাকসু
নির্বাচন
কমিশনের
সদস্যসচিব
একেএম
রাশিদুল
আলম
বলেন,
সব
হলেই
ভোটারদের
ভোট
দেওয়া
শেষে
আঙুলে
কালি
দেওয়ার
নির্দেশ
রয়েছে।
প্রতিটি
কেন্দ্রে
অমোচনীয়
কালি
দেওয়ার
জন্য
দুটি
করে
কলম
দেওয়া
হয়েছে।
সব
হলেই
দেওয়ার
কথা।
কেন
দিচ্ছে
না,
সেটা
খোঁজ
নেওয়া
হচ্ছে।