ছাত্রদলের
বিবৃতিতে
বলা
হয়,
বিশ্ববিদ্যালয়
প্রশাসনের
দেওয়া
বিবৃতিতে
মোটাদাগে
সিসিটিভি
ফুটেজ
পর্যবেক্ষণের
আবেদনগুলোকে
অনির্দিষ্ট
বলা
হয়েছে।
কিন্তু
প্রার্থীরা
তাঁদের
আবেদনপত্রে
সুনির্দিষ্টভাবে
হাজী
মুহম্মদ
মুহসীন
হল,
সলিমুল্লাহ
মুসলিম
হল
ও
শহীদ
সার্জেন্ট
জহুরুল
হক
হল
কেন্দ্রের
কিছু
নির্দিষ্ট
বুথের
সিসিটিভি
ফুটেজ
পর্যালোচনার
জন্য
আবেদন
করেছেন।
আর
ভোটার
উপস্থিতির
বিষয়ে
শিক্ষার্থীদের
দ্বারা
উত্থাপিত
সন্দেহের
বিষয়টি
নির্বাচনের
দিনের
সম্পূর্ণ
সিসিটিভি
ফুটেজ
বিশ্লেষণ
ছাড়া
নিরসন
করা
সম্ভব
নয়।
ভোটকেন্দ্রের
সিসিটিভি
ফুটেজ
‘পাবলিক
ডকুমেন্ট’
নয়
সেটি
জেনেই
বিশ্ববিদ্যালয়
কর্তৃপক্ষের
উপস্থিতিতে
প্রার্থীরা
তা
ব্যক্তিগতভাবে
পর্যালোচনার
আবেদন
করেছেন।
ছাত্রদলের
বিবৃতিতে
বলা
হয়,
ডাকসু
ও
হল
সংসদের
গঠনতন্ত্র
অনুসারে
তিন
দিনের
মধ্যেই
অভিযোগ
নিয়ে
আবেদন
করা
হয়েছে।
এরপর
সংবাদ
সম্মেলন
করে
সুনির্দিষ্ট
১১টি
অনিয়ম
ও
অসংগতির
অভিযোগ
উত্থাপন
করা
হয়।
কিন্তু
তা
সত্ত্বেও
বিশ্ববিদ্যালয়
প্রশাসনের
পক্ষ
থেকে
সেগুলোকে
সারবত্তাহীন
ও
অনির্দিষ্ট
কেন
বলা
হলো,
তা
অত্যন্ত
অস্পষ্ট।
এডমিন 









