গাজীপুরের
গোপীবাগ
রেলগেট
এলাকার
বাসিন্দা
জুয়েল
জানান,
সুহানা
অ্যান্ড
আনিস
আহমেদ
ফাউন্ডেশনের
সহায়তা
দিয়ে
নিজের
মেয়ের
চিকিৎসা
ও
বাড়ির
খরচ
মেটাচ্ছেন।
কুষ্টিয়ার
কুমারখালীর
বাসিন্দা
তামজিদ
হোসেন
জনি
৫
আগস্ট
পায়ে
গুলিবিদ্ধ
হন।
তিনি
জানান,
এই
ফাউন্ডেশনের
মাসিক
সহায়তা
তাঁর
চিকিৎসা
ও
পরিবারের
খরচে
কাজে
আসছে
এবং
তিনি
একটি
ছোট
ব্যবসা
শুরু
করতে
যাচ্ছেন।
এমজিএইচ
গ্রুপের
প্রতিষ্ঠাতা
ও
প্রধান
নির্বাহী
কর্মকর্তা
(সিইও)
আনিস
আহমেদ
এবং
তাঁর
স্ত্রী
সুহানা
লুৎফা
আহমেদের
নামে
প্রতিষ্ঠিত
এই
ফাউন্ডেশনের
যাত্রা
শুরু
২০১৭
সালে।
তারা
স্বাস্থ্য
ও
শিক্ষা
খাত,
নারীর
ক্ষমতায়ন
ও
বিভিন্ন
ক্ষেত্রে
দাতব্য
কার্যক্রম
চালিয়ে
আসছে
বলে
ফাউন্ডেশনের
পক্ষ
থেকে
জানানো
হয়।
জুলাই
অভ্যুত্থানে
আহত
ব্যক্তিদের
পাশে
দাঁড়ানোর
বিষয়ে
ফাউন্ডেশনের
সহপ্রতিষ্ঠাতা
ও
সহচেয়ারম্যান
আনিস
আহমেদ
বলেন,
‘জুলাই
যোদ্ধাদের
কাছে
আমি
চিরঋণী,
ওরা
দেশকে
ফ্যাসিস্টমুক্ত
না
করলে
আমি
দেশে
ফিরতে
পারতাম
না।
আগামী
প্রজন্ম
যেন
তাদের
মৌলিক
অধিকার
সচেতন
হয়,
জুলাই
যোদ্ধাদের
ত্যাগে
উদ্বুদ্ধ
হয়—এটাই
আমাদের
একমাত্র
নিয়ত।’
তিনি
জানান,
তাঁরা
বৈষম্যবিরোধী
ছাত্র
আন্দোলনের
সমন্বয়কদের
কাছ
থেকে
২৭২
জন
আহত
ব্যক্তির
একটি
তালিকা
পান।
তাঁদের
মধ্যে
চারজন
মারা
গেছেন।
বাকি
২৬৮
জনকে
চিকিৎসায়
সহযোগিতা
করার
চেষ্টা
করেছেন।
এর
মধ্যে
১০০
জনকে
যোগাযোগের
মধ্যে
রেখেছেন।
ভবিষ্যতে
তাঁদের
স্বাবলম্বী
করার
লক্ষ্যে
আইটি,
সফটওয়্যার
ইঞ্জিনিয়ারিং,
এআই
ইত্যাদি
বিষয়
পড়াতে
চায়
সুহানা
অ্যান্ড
আনিস
আহমেদ
ফাউন্ডেশন।
এডমিন 











