৪.
আয়াতুল
কুরসি
আয়াতুল
কুরসি
(সুরা
বাকারা,
আয়াত:
২৫৫)
বদ
নজর,
শয়তান
ও
সব
ধরনের
ক্ষতি
থেকে
রক্ষার
জন্য
অত্যন্ত
ফজিলতপূর্ণ।
আবু
হুরায়রা
(রা.)
বর্ণিত
একটি
হাদিসে
আছে,
নবীজি
(সা.)
বলেছেন,
“যে
ব্যক্তি
আয়াতুল
কুরসি
পড়ে,
তাকে
আল্লাহ
রক্ষা
করেন।”
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৫০১০)
পড়ার
নিয়ম:
-
প্রতিদিন
সকাল-সন্ধ্যায়
বা
শিশুকে
ঘুমানোর
আগে
আয়াতুল
কুরসি
পড়া। -
পড়ার
পর
শিশুর
শরীরে
ফুঁ
দেওয়া।
৫.
সাধারণ
দোয়া
নিজের
ভাষায়ও
শিশুর
জন্য
দোয়া
করা
যায়।
উদাহরণ:
“হে
আল্লাহ!
আমার
শিশুকে
বদ
নজর
ও
সব
ধরনের
ক্ষতি
থেকে
রক্ষা
করো,
তাকে
সুস্থ
ও
নিরাপদ
রাখো।”
নবীজি
(সা.)
বলেছেন,
“দোয়া
ইবাদতের
মূল।”
(সুনান
তিরমিজি,
হাদিস:
৩৩৭১)