নারী
শিক্ষার্থীদের
নিরাপত্তা
ও
স্বাস্থ্য
সুরক্ষায়
প্রতিটি
হলে
ভর্তুকিতে
স্যানিটারি
প্যাড
ভেন্ডিং
মেশিন
স্থাপন,
নারী
মেডিকেল
অফিসার
ও
সাইকোলজিক্যাল
কাউন্সিলর
নিয়োগ
এবং
মেডিকেল
সেন্টারে
নারী
কর্নার
প্রতিষ্ঠার
ঘোষণা
দেওয়া
হয়।
এ
ছাড়া
মেয়েদের
হলে
ফার্মেসি,
সুপারশপ,
জিমনেসিয়াম
ও
ইনডোর
গেমিং
স্পেস
স্থাপন
এবং
মসজিদে
নারীদের
নামাজের
স্থান
নির্ধারণের
উদ্যোগের
কথাও
জানানো
হয়।
পরিবহনব্যবস্থার
উন্নয়নে
শাটল
ট্রেনের
বগি
ও
ট্রিপ
বৃদ্ধি,
শীতাতপনিয়ন্ত্রিত
বগি
সংযোজন,
বিশেষ
বাস
সার্ভিস
ও
ই-কার
চালুর
পরিকল্পনা
জানানো
হয়।
পাশাপাশি
শাটল
ট্রেন,
বাস
ও
ই-কার
ট্র্যাকিংয়ের
জন্য
একটি
মুঠোফোন
অ্যাপ
তৈরির
ঘোষণা
দেওয়া
হয়,
যাতে
শিক্ষার্থীরা
তাৎক্ষণিক
পরিবহনের
তথ্য
জানতে
পারেন।
স্বাস্থ্যসেবার
উন্নয়নে
মেডিকেল
সেন্টারকে
১০০
শয্যার
হাসপাতালে
রূপান্তর,
২৪
ঘণ্টা
চিকিৎসক
ও
অ্যাম্বুলেন্স
সেবা,
ব্লাড
ব্যাংক
স্থাপন,
স্বাস্থ্যবিমা
চালু
এবং
মানসিক
স্বাস্থ্যসেবা
জোরদার
করার
প্রতিশ্রুতি
দেওয়া
হয়।
ক্যাম্পাসে
ফার্মেসি
স্থাপন,
ফার্স্ট
এইড
বক্স
রাখা
এবং
‘জিরো
প্লাস্টিক’
ক্যাম্পাস
করার
উদ্যোগের
বাস্তবায়নের
ঘোষণাও
দেওয়া
হয়।
এডমিন 















