চিফ
প্রসিকিউটর
বলেন,
তাপসের
সঙ্গে
আলাপে
শেখ
হাসিনা
লেথাল
উইপন
ব্যবহার
করার
নির্দেশ
দিয়েছেন।
কমান্ড
রেসপনসিবিলিটির
(সর্বোচ্চ
কর্তৃত্বের
দায়)
জায়গায়
সব
অ্যাভিডেন্স
(প্রমাণ)
বাদ
দিলেও
শুধু
এই
সরাসরি
নির্দেশই
তাঁর
(শেখ
হাসিনা)
অপরাধ
প্রমাণের
জন্য
যথেষ্ট।
শেখ
হাসিনার
সঙ্গে
মাকসুদ
কামালের
কথোপকথন
প্রসঙ্গে
চিফ
প্রসিকিউটর
বলেন,
খুব
পরিষ্কারভাবে
শেখ
হাসিনা
বলেছেন,
র্যাব
ও
বিজিবিকে
নির্দেশ
দেওয়া
হয়েছে।
সুতরাং
তাঁর
নির্দেশ
ও
সেটির
পরিপ্রেক্ষিতে
পরবর্তী
সময়ে
র্যাব
ও
বিজিবির
যে
অ্যাকশন
(আক্রমণ),
সেগুলো
বিবেচনায়
নিলে
পরিষ্কারভাবে
বোঝা
যায়
যে
সরাসরি
শেখ
হাসিনার
নির্দেশে
মানুষ
হত্যা
করা
হয়েছে।
চিফ
প্রসিকিউটর
বলেন,
কয়েকটি
অডিও
কথোপকথন,
পুলিশের
ওয়্যারলেস
মেসেজ
(বেতার
বার্তা)
এবং
এর
সঙ্গে
সাবেক
আইজিপি
চৌধুরী
আবদুল্লাহ
আল–মামুনের
সাক্ষ্য
বিবেচনায়
নিলে
লেথাল
উইপন
ব্যবহারের
আদেশ
তৎকালীন
প্রধানমন্ত্রী
শেখ
হাসিনার
কাছ
থেকে
তৎকালীন
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
আসাদুজ্জামান
খানের
কাছে
যায়।
আসাদুজ্জামানের
কাছ
থেকে
তৎকালীন
আইজিপি
চৌধুরী
আবদুল্লাহ
আল–মামুনের
কাছে
যায়।
তাঁর
কাছ
থেকে
ঢাকা
মহানগর
পুলিশের
(ডিএমপি)
সাবেক
কমিশনার
হাবিবুর
রহমান
ও
অন্যদের
কাছে
যায়।
এই
বার্তা
দেওয়ার
পর
দেখা
গেছে,
কীভাবে
গুলি
করে
মানুষ
হত্যা
করা
হয়েছে।
এডমিন 









