অতিরক্ষণশীল
তাকাইচি
জাপানে
বিদেশি
নাগরিকদের
সংখ্যা
বৃদ্ধির
বিরোধী।
পাশাপাশি
তিনি
জাপানের
সামরিক
শক্তিকে
আরও
বলবান
করে
ক্রমশ
অনেক
বেশি
আত্মপ্রত্যয়ী
হয়ে
ওঠা
চীনকে
ঠেকিয়ে
রাখার
বলিষ্ঠ
সমর্থক।
জাপানের
অতীত,
বিশেষ
করে
দ্বিতীয়
বিশ্বযুদ্ধকালীন
ইতিহাসের
মূল্যায়ন
নিয়েও
তাকাইচি
ও
তাঁর
অনুসারীদের
ভিন্ন
মত
রয়েছে।
তাঁরা
খোলাখুলিভাবে
বলেন,
দ্বিতীয়
বিশ্বযুদ্ধকালীন
ঘটনাবলি
নিয়ে
এরই
মধ্যে
অনেকবার
ক্ষমা
চেয়েছে
জাপান।
তাই
ক্ষমা
চাওয়ার
সেই
গোলকধাঁধা
থেকে
দেশকে
অবশ্যই
বের
হয়ে
আসতে
হবে।
এই
মনোভাব
চীনের
পাশাপাশি
দক্ষিণ
কোরিয়ার
সঙ্গে
জাপানের
সম্পর্ককে
বৈরী
করে
তুলতে
পারে।
এই
পরিস্থিতিতে
তাকাইচির
উত্থান
জাপানকে
শেষ
পর্যন্ত
কোন
জটিল
পথের
দিকে
নিয়ে
যাবে,
তা
নিয়ে
নানা
জল্পনা
চলছে।
এলডিপির
দলীয়
সভাপতি
নির্বাচনে
আজকের
ভোট
গ্রহণ
অনুষ্ঠিত
হওয়ার
আগে
জাপানের
সংবাদমাধ্যমের
পাশাপাশি
রাজনৈতিক
বিশ্লেষকদের
একটি
বড়
অংশ
তাকাইচিকে
দ্বিতীয়
অবস্থানে
রেখেছিলেন।
তাঁদের
প্রায়
সবাই
মনে
করেছিলেন,
ইশিবা
শিগেরুর
মন্ত্রিসভার
অপেক্ষাকৃত
তরুণ
কৃষিমন্ত্রী
কোইজুমি
শিনজিরোই
সম্ভবত
এলডিপির
নতুন
সভাপতি
নির্বাচিত
হতে
যাচ্ছেন।
এডমিন 















