এসবির
বিশ্লেষণে
বলা
হয়েছে,
তৎকালীন
সরকার
ও
আইনশৃঙ্খলা
রক্ষাকারী
বাহিনীর
দমননীতির
কারণে
ছাত্র-জনতার
আন্দোলন
দ্রুত
ব্যাপকতা
লাভ
করে।
বিরোধী
রাজনৈতিক
শক্তি,
পেশাজীবী,
শিক্ষক,
অভিভাবকসহ
সর্বস্তরের
মানুষ
তাতে
যুক্ত
হন।
পরিস্থিতি
ক্রমেই
নিয়ন্ত্রণের
বাইরে
চলে
যায়।
দ্রুতই
আন্দোলনে
নতুন
নতুন
শ্রেণি
ও
শক্তি
যুক্ত
হয়।
কিন্তু
তৎকালীন
গোয়েন্দারা
আন্দোলনের
ব্যাপকতার
বিষয়টি
এড়িয়ে
গিয়ে
আন্দোলনকারীদের
‘বহিরাগত’,
‘রাজনৈতিক
অপশক্তি’
এবং
‘স্বার্থান্বেষী
মহল’
হিসেবে
দেখার
চেষ্টা
করেছে।
আন্দোলনের
এক
পর্যায়ে
‘গণভবন,
বঙ্গভবন,
সচিবালয়,
পুলিশ
হেডকোয়ার্টার্স
ইত্যাদি
দখলের
চেষ্টা
হতে
পারে’—এমন
ইঙ্গিত
ছিল
ওই
সময়কার
গোয়েন্দা
প্রতিবেদনে।
গত
বছরের
৫
জুন
থেকে
২০
জুলাইয়ের
প্রতিবেদনগুলো
আলাদাভাবে
বিশ্লেষণ
করেছে
এসবির
বর্তমান
প্রশাসন।
এতে
দেখা
যায়,
ওই
সময়
গোয়েন্দাদের
পর্যবেক্ষণ
ছিল,
আন্দোলন
দমন
না
করলে
এটি
সারা
দেশে
ছড়িয়ে
পড়তে
পারে
এবং
বিরোধী
রাজনৈতিক
শক্তি
সুযোগ
নিতে
পারে।
বিশেষ
করে
বিএনপি
ও
জামায়াত-শিবিরের
ভূমিকা
নিয়ে
শঙ্কায়
ছিলেন
তখনকার
গোয়েন্দারা।
গত
বছরের
২১
জুলাই
থেকে
৪
আগস্টের
প্রতিবেদনগুলোতে
গণগ্রেপ্তার
ও
দমননীতির
বিষয়গুলো
উঠে
এসেছে।
তবে
ওই
সময়ের
প্রতিবেদনে
পরিস্থিতি
দ্রুত
‘গণ-অভ্যুত্থানে’
রূপ
নিতে
পারে,
সরকার
পতনের
চেষ্টা
হতে
পারে,
আইনশৃঙ্খলা
রক্ষাকারী
বাহিনীর
মনোবল
ভেঙে
যেতে
পারে—এসব
বিষয়
স্পষ্টভাবে
লেখা
হয়েছে।
শেষ
দিকের
গোয়েন্দা
প্রতিবেদনে
ছাত্র-জনতার
আন্দোলন
ক্রমে
সরকারের
পতনের
এক
দফা
দাবিতে
পরিণত
হবে—এমন
আভাস
দেওয়া
হয়েছিল।
এডমিন 











