২৫
ডিসেম্বর
প্রধান
নির্বাচন
কমিশনার
অধ্যাপক
মোস্তফা
হাসান
জানিয়েছিলেন,
আসন্ন
জগন্নাথ
বিশ্ববিদ্যালয়
শিক্ষার্থী
সংসদ
(জকসু)
নির্বাচনে
ওএমআর
পদ্ধতিতে
ভোট
গণনা
করা
হবে।
নির্বাচন
কমিশনের
ওই
সিদ্ধান্তের
পরই
ছাত্রদলের
পক্ষ
থেকে
পাল্টা
এই
দাবি
জানানো
হলো।
সংবাদ
সম্মেলনে
জগন্নাথ
বিশ্ববিদ্যালয়
ছাত্রদলের
আহ্বায়ক
মেহেদি
হাসান
(হিমেল)
বলেন,
প্রতিটি
ভোটকেন্দ্রে
ব্যবহৃত
ব্যালট,
বাতিল
ব্যালট
ও
অব্যবহৃত
ব্যালটের
পূর্ণাঙ্গ
হিসাব
স্বচ্ছভাবে
উপস্থাপন
করতে
হবে।
তিনি
বলেন,
অতীতে
বিভিন্ন
ছাত্র
সংসদ
নির্বাচনে
ব্যালট
নিয়ে
ব্যাপক
অনিয়ম
ও
কারচুপির
নজির
রয়েছে।
জকসু
নির্বাচনে
যাতে
এ
ধরনের
কোনো
পরিস্থিতি
তৈরি
না
হয়,
সে
বিষয়ে
নির্বাচন
কমিশনের
কঠোর
নজরদারি
করতে
হবে।
এ
সময়
জগন্নাথ
বিশ্ববিদ্যালয়
ছাত্রদলের
সদস্যসচিব
শামসুল
আরেফিন
বলেন,
সাধারণ
শিক্ষার্থীরা
আর
কোনো
পাতানো
বা
প্রশ্নবিদ্ধ
নির্বাচন
দেখতে
চান
না।
প্রশাসন
যদি
শিক্ষার্থীদের
যৌক্তিক
দাবিগুলো
মেনে
নেয়,
তবেই
একটি
গ্রহণযোগ্য
নির্বাচন
সম্ভব
হবে
বলে
তিনি
মনে
করেন।
অন্যথায়
সাধারণ
শিক্ষার্থীদের
ভোটাধিকার
রক্ষায়
ছাত্রদল
কঠোর
কর্মসূচি
দিতে
বাধ্য
হবে
বলেও
তিনি
সতর্ক
করেন।
একই
সঙ্গে
তিনি
আশা
প্রকাশ
করেন,
বিশ্ববিদ্যালয়
প্রশাসন
ও
নির্বাচন
কমিশন
কোনো
বিশেষ
মহলের
প্রভাবমুক্ত
থেকে
শিক্ষার্থীদের
আস্থার
প্রতিফলন
ঘটাবে।
সংবাদ
সম্মেলনে
আরও
বলা
হয়,
ভোট
গ্রহণ
শেষে
অনেক
সময়
ব্যালট
পেপার
যত্রতত্র
পড়ে
থাকতে
দেখা
গেছে,
যা
নির্বাচনের
স্বচ্ছতাকে
প্রশ্নবিদ্ধ
করে।
এ
কারণে
স্বচ্ছতা
নিশ্চিত
করতে
ম্যানুয়াল
পদ্ধতিই
সবচেয়ে
নির্ভরযোগ্য
বলে
দাবি
করেন
বক্তারা।
এডমিন 













