০৪:০৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সবাই সংঘাতের জন্য মুখিয়ে আছে, অল্প কয়েক মাসের মধ্যে দেখতে পাবেন: তথ্য উপদেষ্টা

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৭:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
  • 6

আজ
শনিবার
সকালে
রাজধানীর
সেগুনবাগিচায়
বিএম
ভবনে
‘মাজার
সংস্কৃতি:
সহিংসতা,
সংকট

ভবিষ্যৎ
ভাবনা’
শীর্ষক
জাতীয়
সংলাপে

কথা
বলেন
মাহফুজ
আলম।
সংলাপের
আয়োজন
করে
সুফি
সম্প্রদায়
নিয়ে
গবেষণা
করা
প্ল্যাটফর্ম
‘মাকাম’।
সংলাপে
প্রধান
অতিথি
ছিলেন
তথ্য
উপদেষ্টা
মাহফুজ
আলম।

মাহফুজ
বলেন,
আওয়ামী
লীগ
‘দরবারগুলোর’
সঙ্গে
সংযোগ
তৈরি
করার
চেষ্টা
করছে
বলে
তিনি
শুনতে
পেয়েছেন।
দরবারগুলোকে
এটা
বোঝানোর
জন্য
যে
অধ্যাপক
ইউনূসের
সরকার
এসে
মাজার
ভেঙে
দিচ্ছে,
মসজিদ
থেকে
বের
করে
দিচ্ছে।
তিনি
বলেন,
এই
কোশ্চেনটা
(প্রশ্ন)
অন্তর্বর্তীকালীন
সরকারের
ইস্যু
নয়।
এটা
৫০
বছর
ধরে
চলছে।
যখন
সরকার
পরিবর্তন
হয়,
মসজিদ
কমিটি
বদল
হয়ে
যায়।
ইসলামী
ফাউন্ডেশনের
গভর্নিং
কমিটি
বদল
হয়ে
যায়।

তথ্য
উপদেষ্টা
আরও
বলেন,
রাষ্ট্রীয়
ফ্যাসিবাদ
চলে
গেলেও
সামাজিক
জায়গায়
ফ্যাসিবাদ
রয়ে
গেছে।
দেশে
ইসলামের
যতগুলো
ধারা
আছে,
সব
কটি
ধারার
মধ্যে
সংলাপ
এবং
সংযোগের
সুযোগ
তৈরি
না
হলে
রাষ্ট্র
খুবই
শঙ্কার
মধ্য
দিয়ে
এগোবে।
তিনি
বলেন,
দেশে
৯০
থেকে
৯২
শতাংশ
মুসলমানের
মধ্যে
বিভিন্ন
তরিকা
আছে।
তাদের
মধ্যে
কীভাবে
সমন্বয়
করা
যায়,
আজ
পর্যন্ত
রাজনৈতিক
নেতারা
এটা
নিয়ে
ভাবেননি;
বরং
কেউ
কওমিদের
সঙ্গে,
কেউ
সুন্নিদের
সঙ্গে—এভাবে
ভাগ
করে
নিয়েছেন।
ধর্মীয়
প্রতিষ্ঠানগুলোকে
রাজনীতির
হাতিয়ার
করে
নিয়েছেন।

ট্যাগঃ

সবাই সংঘাতের জন্য মুখিয়ে আছে, অল্প কয়েক মাসের মধ্যে দেখতে পাবেন: তথ্য উপদেষ্টা

আপডেট সময়ঃ ১২:০৭:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫

আজ
শনিবার
সকালে
রাজধানীর
সেগুনবাগিচায়
বিএম
ভবনে
‘মাজার
সংস্কৃতি:
সহিংসতা,
সংকট

ভবিষ্যৎ
ভাবনা’
শীর্ষক
জাতীয়
সংলাপে

কথা
বলেন
মাহফুজ
আলম।
সংলাপের
আয়োজন
করে
সুফি
সম্প্রদায়
নিয়ে
গবেষণা
করা
প্ল্যাটফর্ম
‘মাকাম’।
সংলাপে
প্রধান
অতিথি
ছিলেন
তথ্য
উপদেষ্টা
মাহফুজ
আলম।

মাহফুজ
বলেন,
আওয়ামী
লীগ
‘দরবারগুলোর’
সঙ্গে
সংযোগ
তৈরি
করার
চেষ্টা
করছে
বলে
তিনি
শুনতে
পেয়েছেন।
দরবারগুলোকে
এটা
বোঝানোর
জন্য
যে
অধ্যাপক
ইউনূসের
সরকার
এসে
মাজার
ভেঙে
দিচ্ছে,
মসজিদ
থেকে
বের
করে
দিচ্ছে।
তিনি
বলেন,
এই
কোশ্চেনটা
(প্রশ্ন)
অন্তর্বর্তীকালীন
সরকারের
ইস্যু
নয়।
এটা
৫০
বছর
ধরে
চলছে।
যখন
সরকার
পরিবর্তন
হয়,
মসজিদ
কমিটি
বদল
হয়ে
যায়।
ইসলামী
ফাউন্ডেশনের
গভর্নিং
কমিটি
বদল
হয়ে
যায়।

তথ্য
উপদেষ্টা
আরও
বলেন,
রাষ্ট্রীয়
ফ্যাসিবাদ
চলে
গেলেও
সামাজিক
জায়গায়
ফ্যাসিবাদ
রয়ে
গেছে।
দেশে
ইসলামের
যতগুলো
ধারা
আছে,
সব
কটি
ধারার
মধ্যে
সংলাপ
এবং
সংযোগের
সুযোগ
তৈরি
না
হলে
রাষ্ট্র
খুবই
শঙ্কার
মধ্য
দিয়ে
এগোবে।
তিনি
বলেন,
দেশে
৯০
থেকে
৯২
শতাংশ
মুসলমানের
মধ্যে
বিভিন্ন
তরিকা
আছে।
তাদের
মধ্যে
কীভাবে
সমন্বয়
করা
যায়,
আজ
পর্যন্ত
রাজনৈতিক
নেতারা
এটা
নিয়ে
ভাবেননি;
বরং
কেউ
কওমিদের
সঙ্গে,
কেউ
সুন্নিদের
সঙ্গে—এভাবে
ভাগ
করে
নিয়েছেন।
ধর্মীয়
প্রতিষ্ঠানগুলোকে
রাজনীতির
হাতিয়ার
করে
নিয়েছেন।