১০:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ২২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কোয়ান্টাম পরীক্ষায় গুগলের সাফল্য

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৪:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫
  • 3

এক
ব্লগ
বার্তায়
গুগল
জানিয়েছে,
ইতিহাসে
এই
প্রথম
কোনো
কোয়ান্টাম
কম্পিউটারে
যাচাইযোগ্যভাবে
এমন
একটি
অ্যালগরিদম
ব্যবহার
করা
হয়েছে,
যা
সুপারকম্পিউটারের
সক্ষমতাকে
ছাড়িয়ে
গেছে।
কোয়ান্টাম
যাচাইযোগ্যতা
মানে
হলো
ফলাফলটি
আমাদের
কোয়ান্টাম
কম্পিউটার
বা
একই
সক্ষমতার
অন্য
কোনো
কম্পিউটার
দিয়ে
পুনরাবৃত্তি
করা
যেতে
পারে।
এর
ফলে
ফলাফল
নিশ্চিত
করা
যায়।
এই
পুনরাবৃত্তিযোগ্য
বিষয়টি
কোয়ান্টাম
কম্পিউটারকে
ব্যবহারিক
প্রয়োগের
জন্য
উপযোগী
করে
তুলছে।
সাধারণ
কম্পিউটারে
ব্যবহৃত
স্ট্যান্ডার্ড
বিটসের
পরিবর্তে
কোয়ান্টাম
কম্পিউটারে
কিউবিট
ব্যবহার
করা
হয়।
কিউবিট
একই
সঙ্গে



উভয়ই
হতে
পারে,
যা
কোয়ান্টাম
সিস্টেমকে
একই
সময়ে
একাধিক
সম্ভাবনা
যাচাই
করার
সুযোগ
দেয়।
গণনা
শেষ
করার
জন্য
কিউবিটকে
দীর্ঘ
সময়
ধরে
স্থিতিশীল
রাখা
এই
ক্ষেত্রে
সবচেয়ে
বড়
চ্যালেঞ্জের
মধ্যে
একটি।

ট্যাগঃ

কোয়ান্টাম পরীক্ষায় গুগলের সাফল্য

আপডেট সময়ঃ ১২:০৪:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫

এক
ব্লগ
বার্তায়
গুগল
জানিয়েছে,
ইতিহাসে
এই
প্রথম
কোনো
কোয়ান্টাম
কম্পিউটারে
যাচাইযোগ্যভাবে
এমন
একটি
অ্যালগরিদম
ব্যবহার
করা
হয়েছে,
যা
সুপারকম্পিউটারের
সক্ষমতাকে
ছাড়িয়ে
গেছে।
কোয়ান্টাম
যাচাইযোগ্যতা
মানে
হলো
ফলাফলটি
আমাদের
কোয়ান্টাম
কম্পিউটার
বা
একই
সক্ষমতার
অন্য
কোনো
কম্পিউটার
দিয়ে
পুনরাবৃত্তি
করা
যেতে
পারে।
এর
ফলে
ফলাফল
নিশ্চিত
করা
যায়।
এই
পুনরাবৃত্তিযোগ্য
বিষয়টি
কোয়ান্টাম
কম্পিউটারকে
ব্যবহারিক
প্রয়োগের
জন্য
উপযোগী
করে
তুলছে।
সাধারণ
কম্পিউটারে
ব্যবহৃত
স্ট্যান্ডার্ড
বিটসের
পরিবর্তে
কোয়ান্টাম
কম্পিউটারে
কিউবিট
ব্যবহার
করা
হয়।
কিউবিট
একই
সঙ্গে



উভয়ই
হতে
পারে,
যা
কোয়ান্টাম
সিস্টেমকে
একই
সময়ে
একাধিক
সম্ভাবনা
যাচাই
করার
সুযোগ
দেয়।
গণনা
শেষ
করার
জন্য
কিউবিটকে
দীর্ঘ
সময়
ধরে
স্থিতিশীল
রাখা
এই
ক্ষেত্রে
সবচেয়ে
বড়
চ্যালেঞ্জের
মধ্যে
একটি।