হতে
পারে
আপনার
সেই
বন্ধুটি
মধ্যপ্রাচ্যে
গিয়ে
এক
টক্সিক
বস
পেলেন,
যা
জীবনকে
দুর্বিষহ
করে
তুলছে।
সে
আর
পুরাতন
চাকরিতেও
ফিরে
যেতে
পারছে
না,
এটাও
রাখতে
পারছে
না।
হতে
পারে
সবকিছুই
একটি
পরীক্ষার
অংশ।
আল্লাহ
তার
আন্তরিকতা
পরীক্ষা
করছেন:
কঠিন
সময়ে
সে
কি
তার
উদ্দেশ্য
নিয়ে
অবিচল
থাকবে,
নাকি
প্রথম
সমস্যা
দেখেই
সে
তার
নিয়ত
থেকে
সরে
আসবে?
যদি
আপনি
বর্তমানে
কোনো
কঠিন
পরিস্থিতির
সম্মুখীন
হন,
তা
কর্মজীবনের
মোড়
হোক,
সম্পর্কের
চ্যালেঞ্জ
হোক,
বা
ভবিষ্যতের
পদক্ষেপ
নিয়ে
দ্বিধা
হোক,
তবে
নিজেকে
জিজ্ঞেস
করুন,
১.
এখানে
আমার
সত্যিকারের
উদ্দেশ্য
কী?
২.
আমি
কীভাবে
এই
উদ্দেশ্যকে
আল্লাহর
সন্তুষ্টি
লাভের
সঙ্গে
যুক্ত
করতে
পারি?
হতে
পারে
বন্ধুকে
তার
অফিসের
কঠিন
পরিস্থিতি
মোকাবিলা
করতে
হবে।
তার
টক্সিক
বস
রাতারাতি
একজন
উষ্ণ
বন্ধুতে
রূপান্তরিত
হবে
না।
অফিসের
পলিটিক্স
জাদুবলে
উধাও
হবে
না।
কিন্তু
যখন
সে
একটি
আল্লাহ-কেন্দ্রিক
নিয়ত
দ্বারা
চালিত
হবে,
তখন
তার
দৈনন্দিন
কাজের
ধরনে
একটি
পরিবর্তন
আসতে
পারে।
সে
হয়তো
আর
জিজ্ঞেস
করবে
না,
“কেন
এমনটা
আমার
সাথে
ঘটছে?”
বরং
সে
জিজ্ঞেস
করবে,
“এই
চ্যালেঞ্জের
মধ্য
দিয়ে
আমি
কীভাবে
আল্লাহর
দাসত্ব
করতে
পারি?”
পবিত্র
কোরআনে
আল্লাহ
মুমিনদেরকে
সব
সময়
ভালো
কাজে
নিয়তকে
খাঁটি
রাখার
এবং
ধৈর্যের
সঙ্গে
কাজ
করার
নির্দেশ
দিয়েছেন।
আল্লাহ
বলেন,
“আর
তোমরা
নামাজ
আদায়
করো
এবং
জাকাত
প্রদান
করো;
আর
রুকুকারীদের
সঙ্গে
রুকু
করো।”
(সুরা
বাকারা,
আয়াত:
৪৩)
এডমিন 













