রাজনৈতিক
ও
অর্থনৈতিক
বিশ্লেষকেরা
বলছেন,
চীন
ও
ভারতের
সম্পর্ক
যদি
উষ্ণ
হয়,
তা
দুই
দেশের
জন্যই
মার্কিন
শুল্কের
ধাক্কা
কমাতে
সাহায্য
করবে।
যুক্তরাষ্ট্র
যখন
ভারতীয়
পণ্য
রপ্তানিতে
বাধার
সৃস্টি
করছে,
তখন
বেইজিংয়ের
সঙ্গে
নয়াদিল্লির
সীমান্ত
বাণিজ্য
এবং
সরবরাহ
ব্যবস্থা
সুগম
হলে
মার্কিন
বাজারের
ওপর
ভারতের
নির্ভরশীলতা
কমবে।
২০২৪–২৫
অর্থবছরে
চীনের
সঙ্গে
ভারতের
বাণিজ্যঘাটতি
ছিল
৯৯
দশমিক
২
বিলিয়ন
ডলার।
এ
ঘাটতির
পেছনে
কাজ
করেছে
চীন
থেকে
ইলেকট্রনিক
পণ্যের
আমদানি
বৃদ্ধি।
যুক্তরাষ্ট্রের
পর
চীন
ভারতের
সবচেয়ে
বড়
বাণিজ্যিক
অংশীদার।
তবে
চীনের
সঙ্গে
ভারতের
বাণিজ্যঘাটতি
যুক্তরাষ্ট্রের
তুলনায়
প্রায়
দ্বিগুণ।
তাইওয়ান–এশিয়া
এক্সচেঞ্জ
ফাউন্ডেশনের
গবেষক
সানা
হাশমি
বলেন,
ভারতকে
আকৃষ্ট
করার
চেষ্টা
করছে
চীন।
এটাও
ইঙ্গিত
দিচ্ছে
যে
তাদের
বাজারে
ভারতীয়
পণ্যের
আগের
চেয়ে
বেশি
প্রবেশাধিকার
দেওয়া
হবে।
এটি
ভারতকে
ট্রাম্পের
শুল্কের
বোঝা
থেকে
কিছুটা
স্বস্তি
দিতে
পারে।
একই
সঙ্গে
ভারত
ও
চীনের
মধ্যে
বর্তমানে
যে
বাণিজ্যে
ভারসাম্যহীনতা
রয়েছে,
তা–ও
কমিয়ে
আনতে
পারে।
ভারতের
মন
জয়
এশিয়া–প্রশান্ত
মহাসাগরীয়
অঞ্চলে
প্রভাব
ধরে
রাখার
ক্ষেত্রে
চীনের
জন্য
বড়
কৌশলগত
অর্জন
হতে
পারে
বলে
মনে
করেন
সানা
হাশমি।
তিনি
বলেন,
‘বর্তমানে
যুক্তরাষ্ট্রের
ভারত–প্রশান্ত
মহাসাগরীয়
কৌশলে
বড়
ভূমিকায়
রয়েছে
ভারত।
ভারতের
সঙ্গে
ঘনিষ্ঠ
সম্পর্ক
হলে
চীন
এটা
দেখাতে
পারবে
যে
যুক্তরাষ্ট্র
ছাড়াও
বেইজিং
একটি
নির্ভরযোগ্য
অর্থনৈতিক
ও
নিরাপত্তা
অংশীদার।’
ন্যাশনাল
ইউনিভার্সিটি
অব
সিঙ্গাপুরের
ইনস্টিটিউট
অব
সাউথ
এশিয়ান
স্টাডিজের
গবেষক
ইভান
লিদারেভ
বলেন,
ভারত
ও
চীন—দুই
দেশই
এটা
বুঝতে
পেরেছে
যে
নিজেদের
মধ্যে
উত্তেজনার
সম্পর্কের
কারণে
তারা
ভূকৌশলগতভাবে
অনেক
কিছু
হারিয়েছে।
চীন
বুঝতে
পেরেছে,
খারাপ
সম্পর্ক
করে
তারা
ভারতকে
যুক্তরাষ্ট্রের
খুব
কাছে
ঠেলে
দিয়েছে।
আর
নয়াদিল্লি
বুঝতে
পেরেছে,
যুক্তরাষ্ট্রের
সঙ্গে
ঘনিষ্ঠ
সম্পর্কের
কারণে
এখন
তাদের
বড়
মূল্য
দিতে
হচ্ছে।
এডমিন 












