হামাস
গাজার
শাসনভার
একটি
স্বাধীন
ফিলিস্তিনি
সংস্থার
কাছে
হস্তান্তর
করতেও
রাজি।
তবে
তাতে
বিদেশিদের
অংশগ্রহণ
মানা
হবে
না
বলে
জানিয়েছে
সংগঠনটি।
হামাস
বলছে,
স্বাধীন
ফিলিস্তিনি
সংস্থা
গঠিত
হতে
হবে
ফিলিস্তিনিদের
জাতীয়
ঐকমত্য
এবং
আরব
ও
ইসলামি
বিশ্বের
সমর্থনের
ভিত্তিতে।
গাজার
নিরাপত্তায়
ট্রাম্প
যে
একটি
অস্থায়ী
আন্তর্জাতিক
স্থিতিশীলতা
রক্ষাকারী
বাহিনী
(স্ট্যাবিলাইজেশন
ফোর্স)
গঠনের
প্রস্তাব
দিয়েছেন,
সে
বিষয়ে
হামাস
কিছু
বলেনি।
ট্রাম্পের
প্রস্তাব
অনুযায়ী
গাজার
শাসনব্যবস্থায়
প্রত্যক্ষ
বা
পরোক্ষ
কোনোভাবেই
হামাসের
কোনো
ভূমিকা
থাকবে
না।
এ
বিষয়ে
হামাস
বলেছে,
তারা
নিজেদের
‘সমগ্র
ফিলিস্তিনি
জাতীয়
কাঠামোর
অংশ’
হিসেবে
দেখে।
যুদ্ধ
বন্ধের
শর্ত
হিসেবে
হামাসের
অস্ত্র
সমর্পণ
করার
যে
প্রস্তাব
ট্রাম্প
দিয়েছেন,
সে
বিষয়েও
সংগঠনটি
কোনো
কিছু
বলেনি।
অস্ত্রসমর্পণের
বিষয়ে
হামাস
নেতা
মুসা
আবু
মারজুক
আল–জাজিরাকে
বলেন,
ইসরায়েলি
দখলদারত্ব
পুরোপুরি
শেষ
না
হওয়া
পর্যন্ত
তাঁরা
অস্ত্র
সমর্পণ
করবেন
না।
আরেক
হামাস
নেতা
ওসামা
হামদান
বলেন,
গাজায়
বিদেশি
শাসন
মেনে
নেবে
না
হামাস।
সেখানকার
শাসনভারও
ফিলিস্তিনিদের
দিয়েই
পরিচালিত
হতে
হবে;
এমনকি
অন্তর্বর্তী
সময়ের
জন্য
হলেও।
এডমিন 















