ফিজিয়্যাট্রিক
ব্যবস্থাপনার
মাধ্যমে
এ
রোগের
উপশম
সম্ভব।
এর
জন্য
আগে
মূল
কারণ
নির্ণয়
করতে
হবে।
এ
ক্ষেত্রে
রোগের
সঠিক
ইতিহাস
ও
কিছু
পরীক্ষার
প্রয়োজন
পড়ে।
যদি
সন্দেহ
হয়
যে
নিউরোপ্যাথি,
তাহলে
ইমএমজি
বা
এনসিভি
পরীক্ষা
করতে
হবে।
টেনডন
ইনজুরি
বা
নার্ভে
চাপ
মনে
হলে
সে
ক্ষেত্রে
এমআরআই
বা
আলট্রাসাউন্ড
করতে
হবে।
কিছু
থেরাপি
বেশ
কাজের।
এর
মধ্যে
একটি
হলো
হাতের
ফিজিওথেরাপি।
ফিঙ্গার
স্ট্রেচ,
রিস্ট
এক্সটেনশন
ফ্লেক্সন
স্ট্রেচ
করা
যেতে
পারে।
হ্যান্ড
গ্রিপার
ব্যবহার,
বিশেষ
বস্তু
নিয়ে
স্কুইজ,
রাবার
ব্যান্ড
দিয়ে
ফিঙ্গার
এক্সটেনশন
করতে
পারেন।
বাটনিং
প্র্যাকটিস
ও
পেগ
বোর্ড
গেমেও
উপকার
পাওয়া
যায়।
ব্যথা
হলে
টেনস
থেরাপি,
কারপাল
টানেল
বা
টেনডনের
প্রদাহে
আলট্রাসাউন্ড
থেরাপি,
পেশির
শক্তি
ও
নমনীয়তা
বাড়াতে
নিউরোমাস্কুলার
ইলেকট্রিক্যাল
স্টিমুলেশন,
স্প্লিন্ট
ব্যবহার,
রিস্ট
কক
আপ
স্প্লিন্ট,
থাম্ব
স্পিকা
স্প্লিন্ট,
রেস্টিং
হ্যান্ড
স্প্লিন্ট
করা
যেতে
পারে।
স্ট্রোকের
পর
মিরর
থেরাপি
কার্যকর।