০৫:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঘুষ-দুর্নীতির বেড়াজাল থেকে কবে মুক্ত হব আমরা

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০২:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫
  • 16

কেবল
স্লোগান
বা
কাগজে-কলমে
‘সোনার
বাংলা’র
স্বপ্ন
দেখে
আমরা
জাতির
আকাঙ্ক্ষা
পূরণ
করতে
পারব
না।
প্রয়োজন
চীন
সরকারের
মতো,
বা
সিঙ্গাপুরের
মতো,
যেখানে
দুর্নীতি
দমনে
কঠোর
আইনি
কাঠামো
এবং
সেগুলোর
নির্মোহ
বাস্তবায়ন
নিশ্চিত
করা
হয়েছে।

প্রথমত,
দুর্নীতি
দমন
কমিশন
(দুদক)-কে
আরও
স্বাধীন,
শক্তিশালী

যেকোনো
রাজনৈতিক
প্রভাবমুক্ত
করতে
হবে।
ছোট
বা
বড়,
যে–ই
হোক
না
কেন,
দুর্নীতিবাজদের
বিচারের
আওতায়
আনতে
হবে।
দ্বিতীয়ত,
বিচার
প্রক্রিয়ায়
দীর্ঘসূত্রতা
কমিয়ে
দ্রুত
রায়
কার্যকর
করার
ব্যবস্থা
করতে
হবে,
যাতে
তা
সমাজে
একটি
শক্তিশালী
বার্তা
পৌঁছে
দিতে
পারে।
তৃতীয়ত,
সরকারি
সেবা
খাতগুলোতে
ডিজিটালাইজেশন
স্বচ্ছতা
নিশ্চিত
করতে
হবে।
প্রযুক্তি
ব্যবহার
করে
ঘুষ
লেনদেনের
সুযোগ
কমাতে
হবে।
চতুর্থত,
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ
সব
স্তরে
সততা

নৈতিকতার
ওপর
জোর
দিতে
হবে,
যাতে
ভবিষ্যতের
প্রজন্ম
দুর্নীতিকে
ঘৃণা
করতে
শেখে।

দুর্নীতি
একটি
ক্যানসার,
যা

দেশকে
ধীরে
ধীরে
ভেতর
থেকে
ক্ষয়
করে
দিচ্ছে।
এই
ব্যাধি
থেকে
মুক্তি
পেতে
হলে
রাষ্ট্রকে
অবশ্যই
দুর্নীতিবাজদের
বিরুদ্ধে
‘যুদ্ধ
ঘোষণা’
করতে
হবে—একটি
সত্যিকারের,
আপসহীন
যুদ্ধ।
যদি
আমরা
এই
‘ঘুষ-মহোৎসবের’
মঞ্চ
থেকে
দেশকে
নামিয়ে
আনতে
না
পারি,
তবে
অর্থনৈতিক
মুক্তি
এবং
জনগণের
প্রকৃত
মুক্তি—দুটোই
কেবল
অলীক
স্বপ্ন
হয়েই
থেকে
যাবে।
আমাদের
মনে
রাখতে
হবে,
কেবল
কঠোর
পদক্ষেপই
পারে
এই
বাংলাদেশকে
প্রকৃত
অর্থে
একটি
‘সোনার
বাংলা’য়
পরিণত
করতে,
যেখানে
সততা
হবে
সমাজের
সর্বোচ্চ
সম্মান।


  • শহিদুজ্জামান
    শাকিল

    শিক্ষার্থী,
    রাষ্ট্রবিজ্ঞান
    বিভাগ,
    ঢাকা
    কলেজ

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

ঘুষ-দুর্নীতির বেড়াজাল থেকে কবে মুক্ত হব আমরা

আপডেট সময়ঃ ১২:০২:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫

কেবল
স্লোগান
বা
কাগজে-কলমে
‘সোনার
বাংলা’র
স্বপ্ন
দেখে
আমরা
জাতির
আকাঙ্ক্ষা
পূরণ
করতে
পারব
না।
প্রয়োজন
চীন
সরকারের
মতো,
বা
সিঙ্গাপুরের
মতো,
যেখানে
দুর্নীতি
দমনে
কঠোর
আইনি
কাঠামো
এবং
সেগুলোর
নির্মোহ
বাস্তবায়ন
নিশ্চিত
করা
হয়েছে।

প্রথমত,
দুর্নীতি
দমন
কমিশন
(দুদক)-কে
আরও
স্বাধীন,
শক্তিশালী

যেকোনো
রাজনৈতিক
প্রভাবমুক্ত
করতে
হবে।
ছোট
বা
বড়,
যে–ই
হোক
না
কেন,
দুর্নীতিবাজদের
বিচারের
আওতায়
আনতে
হবে।
দ্বিতীয়ত,
বিচার
প্রক্রিয়ায়
দীর্ঘসূত্রতা
কমিয়ে
দ্রুত
রায়
কার্যকর
করার
ব্যবস্থা
করতে
হবে,
যাতে
তা
সমাজে
একটি
শক্তিশালী
বার্তা
পৌঁছে
দিতে
পারে।
তৃতীয়ত,
সরকারি
সেবা
খাতগুলোতে
ডিজিটালাইজেশন
স্বচ্ছতা
নিশ্চিত
করতে
হবে।
প্রযুক্তি
ব্যবহার
করে
ঘুষ
লেনদেনের
সুযোগ
কমাতে
হবে।
চতুর্থত,
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ
সব
স্তরে
সততা

নৈতিকতার
ওপর
জোর
দিতে
হবে,
যাতে
ভবিষ্যতের
প্রজন্ম
দুর্নীতিকে
ঘৃণা
করতে
শেখে।

দুর্নীতি
একটি
ক্যানসার,
যা

দেশকে
ধীরে
ধীরে
ভেতর
থেকে
ক্ষয়
করে
দিচ্ছে।
এই
ব্যাধি
থেকে
মুক্তি
পেতে
হলে
রাষ্ট্রকে
অবশ্যই
দুর্নীতিবাজদের
বিরুদ্ধে
‘যুদ্ধ
ঘোষণা’
করতে
হবে—একটি
সত্যিকারের,
আপসহীন
যুদ্ধ।
যদি
আমরা
এই
‘ঘুষ-মহোৎসবের’
মঞ্চ
থেকে
দেশকে
নামিয়ে
আনতে
না
পারি,
তবে
অর্থনৈতিক
মুক্তি
এবং
জনগণের
প্রকৃত
মুক্তি—দুটোই
কেবল
অলীক
স্বপ্ন
হয়েই
থেকে
যাবে।
আমাদের
মনে
রাখতে
হবে,
কেবল
কঠোর
পদক্ষেপই
পারে
এই
বাংলাদেশকে
প্রকৃত
অর্থে
একটি
‘সোনার
বাংলা’য়
পরিণত
করতে,
যেখানে
সততা
হবে
সমাজের
সর্বোচ্চ
সম্মান।


  • শহিদুজ্জামান
    শাকিল

    শিক্ষার্থী,
    রাষ্ট্রবিজ্ঞান
    বিভাগ,
    ঢাকা
    কলেজ