রিফাত
রশীদ
বলেন,
‘এই
কমিটিগুলো
যখন
গঠন
করা
হয়েছিল,
এই
কমিটি
গঠনের
দায়িত্বে
যারা
ছিল,
তারা
যেহেতু
বিভিন্ন
রাজনৈতিক
দল-মতের
ভিতরে
চলে
গিয়েছে
এবং
তখন
দেখা
গিয়েছে
যে
তাদেরই
শেল্টার
(আশ্রয়)
বা
অন্য
ক্ষেত্রে
অন্যান্য
রাজনৈতিক
দলগুলোর
শেল্টারে
বা
অনেক
সময়
তারাও
বিপথগামী
হয়েছে,
জুলাই
গণ-অভ্যুত্থানের
যোদ্ধা
যারা,
তাদের
অনেকে
বিপথগামী
হয়েছে
এবং
এর
মধ্য
দিয়ে
তাদের
মাঝে
কিছু
করাপশনের
(দুর্নীতি)
ব্যাপারগুলো
আমরা
লক্ষ
করছি।
এবং
যেটা
এই
মুহূর্তে
ভিজিবলি
কন্ট্রোল
(দৃশ্যমান
নিয়ন্ত্রণ)
করা
আমাদের
পক্ষে
প্রায়
অসম্ভব
হয়ে
দাঁড়িয়েছে।’
এমন
পরিস্থিতিতে
জরুরি
সভা
করার
কথা
জানান
রিফাত
রশীদ।
তিনি
বলেন,
সভায়
সম্মিলিতভাবে
সিদ্ধান্ত
নেওয়া
হয়েছে
বৈষম্যবিরোধী
ছাত্র
আন্দোলনের
কেন্দ্রীয়
কমিটি
ছাড়া
সারা
দেশে
সংগঠনের
সব
কমিটির
কার্যক্রম
স্থগিত
থাকবে।
বৈষম্যবিরোধী
ছাত্র
আন্দোলন
সূত্র
জানায়,
সারা
দেশে
সংগঠনের
শতাধিক
কমিটি
রয়েছে।
এর
মধ্যে
জেলা
পর্যায়ে
আছে
৪৫টি।
মহানগর
কমিটি
আছে
৭টি,
থানা
কমিটি
আছে
২৩টি।
এ
ছাড়া
২৫টি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও
কমিটি
আছে।
এর
বাইরে
উপজেলা
পর্যায়েও
বেশ
কিছু
কমিটি
রয়েছে।
উপজেলা
পর্যায়ের
কমিটিগুলো
স্থানীয়
উদ্যোগে
হয়েছে।
এডমিন 











