০৩:২৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ১১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কোনো দলের ক্ষমতা হারানোর ভয় চলে গেলে দানবে পরিণত হয়: আইন উপদেষ্টা

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০১:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫
  • 2

আইন
উপদেষ্টা
অধ্যাপক
আসিফ
নজরুল
বলেছেন,
‘কোনো
দল
যখন
চিন্তা
করে
পাঁচ
বছর
পর
ক্ষমতা
হারাবো,
তখন
ভয়ে
হলেও
তারা
খারাপ
কাজ
কম
করে।
মানবাধিকার
লঙ্ঘন
কম
করে।
কোনো
দলের
ক্ষমতা
হারানোর
ভয়
চলে
গেলে
তারা
দানবে
পরিণত
হয়।
যেটি
আমরা
বিগত
আওয়ামী
শাসনামল
দেখলে
বুঝতে
পারি।’

এই
উপদেষ্টা
আরও
বলেন,
সবার
আগে
রাষ্ট্রের
তিনটা
প্রধান
অঙ্গ
নির্বাহী
বিভাগ,
আইন
বিভাগ
এবং
বিচার
বিভাগের
সমস্যার
সমাধান
করতে
হবে।
এই
তিন
বিভাগে
সমস্যা
রেখে
কোনোভাবেই
মানবাধিকার
ঠিক
রাখা
যাবে
না।
আসল
জায়গায়
হাত
দিতে
হবে।
আমরা
এই
জায়গাগুলো
ঠিক
করার
চেষ্টা
করছি।

আজ
শনিবার
সকালে
ঢাকা
বিশ্বিবদ্যালয়ের
মোজাফফর
আহমেদ
চৌধুরী
মিলনায়তনে
আয়োজিত
১১তম
মানবাধিকার
সম্মেলনে
প্রধান
অতিথির
বক্তব্যে
তিনি
এসব
কথা
বলেন।
মানবাধিকার
সংগঠন
হিউম্যান
রাইটস
সাপোর্ট
সোসাইটি
(এইচআরএসএস)
এই
সম্মেলনের
আয়োজন
করেন।

সংগঠনটির
চেয়ারপার্সন
শাহজাদা
আল
আমিনের
সভাপতিত্বে
হিউম্যান
রাইটস
সাপোর্ট
সোসাইটির
প্রধান
উপদেষ্টা

মানবাধিকার
কর্মী
মো.
নুর
খান,
জাতিসংঘ
আবাসিক
সমন্বয়কারীর
কার্যালয়
(ইউএনআরসিও)
বাংলাদেশের
জেষ্ঠ্য
মানবাধিকার
উপদেষ্টা
হুমা
খান,
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের
আইন
অনুষদের
ডিন
অধ্যাপক
মোহাম্মদ
একরামুল
হক,
বাংলাদেশ
লিগ্যাল
এইড
অ্যান্ড
সার্ভিসেস
ট্রাস্টের
(ব্লাস্ট)
নির্বাহী
পরিচালক
সারা
হোসেন,
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের
শান্তি

সংঘর্ষ
অধ্যয়ন
বিভাগের
শিক্ষক
সাইফুদ্দিন
আহমেদ
বক্তব্য
দেন।

ছাড়াও
জুলাই–আগস্টের
অভ্যুত্থানে
নিহত
পরিবারের
সদস্যরা,
আহত

গত
সরকারের
সময়
গুমের
শিকার
ব্যক্তিরা
সম্মেলনে
বক্তব্য
দেন।

ট্যাগঃ

দগ্ধদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিশ্চিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

কোনো দলের ক্ষমতা হারানোর ভয় চলে গেলে দানবে পরিণত হয়: আইন উপদেষ্টা

আপডেট সময়ঃ ১২:০১:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫

আইন
উপদেষ্টা
অধ্যাপক
আসিফ
নজরুল
বলেছেন,
‘কোনো
দল
যখন
চিন্তা
করে
পাঁচ
বছর
পর
ক্ষমতা
হারাবো,
তখন
ভয়ে
হলেও
তারা
খারাপ
কাজ
কম
করে।
মানবাধিকার
লঙ্ঘন
কম
করে।
কোনো
দলের
ক্ষমতা
হারানোর
ভয়
চলে
গেলে
তারা
দানবে
পরিণত
হয়।
যেটি
আমরা
বিগত
আওয়ামী
শাসনামল
দেখলে
বুঝতে
পারি।’

এই
উপদেষ্টা
আরও
বলেন,
সবার
আগে
রাষ্ট্রের
তিনটা
প্রধান
অঙ্গ
নির্বাহী
বিভাগ,
আইন
বিভাগ
এবং
বিচার
বিভাগের
সমস্যার
সমাধান
করতে
হবে।
এই
তিন
বিভাগে
সমস্যা
রেখে
কোনোভাবেই
মানবাধিকার
ঠিক
রাখা
যাবে
না।
আসল
জায়গায়
হাত
দিতে
হবে।
আমরা
এই
জায়গাগুলো
ঠিক
করার
চেষ্টা
করছি।

আজ
শনিবার
সকালে
ঢাকা
বিশ্বিবদ্যালয়ের
মোজাফফর
আহমেদ
চৌধুরী
মিলনায়তনে
আয়োজিত
১১তম
মানবাধিকার
সম্মেলনে
প্রধান
অতিথির
বক্তব্যে
তিনি
এসব
কথা
বলেন।
মানবাধিকার
সংগঠন
হিউম্যান
রাইটস
সাপোর্ট
সোসাইটি
(এইচআরএসএস)
এই
সম্মেলনের
আয়োজন
করেন।

সংগঠনটির
চেয়ারপার্সন
শাহজাদা
আল
আমিনের
সভাপতিত্বে
হিউম্যান
রাইটস
সাপোর্ট
সোসাইটির
প্রধান
উপদেষ্টা

মানবাধিকার
কর্মী
মো.
নুর
খান,
জাতিসংঘ
আবাসিক
সমন্বয়কারীর
কার্যালয়
(ইউএনআরসিও)
বাংলাদেশের
জেষ্ঠ্য
মানবাধিকার
উপদেষ্টা
হুমা
খান,
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের
আইন
অনুষদের
ডিন
অধ্যাপক
মোহাম্মদ
একরামুল
হক,
বাংলাদেশ
লিগ্যাল
এইড
অ্যান্ড
সার্ভিসেস
ট্রাস্টের
(ব্লাস্ট)
নির্বাহী
পরিচালক
সারা
হোসেন,
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের
শান্তি

সংঘর্ষ
অধ্যয়ন
বিভাগের
শিক্ষক
সাইফুদ্দিন
আহমেদ
বক্তব্য
দেন।

ছাড়াও
জুলাই–আগস্টের
অভ্যুত্থানে
নিহত
পরিবারের
সদস্যরা,
আহত

গত
সরকারের
সময়
গুমের
শিকার
ব্যক্তিরা
সম্মেলনে
বক্তব্য
দেন।