জাতীয়
সংসদ
নির্বাচন
আয়োজন
প্রসঙ্গে
বেসরকারি
সংস্থা
সেন্টার
ফর
পলিসি
ডায়ালগের
(সিপিডি)
সম্মাননীয়
ফেলো
দেবপ্রিয়
ভট্টাচার্য
বলেছেন,
মঞ্চ
প্রস্তুত
করুন,
দর্শকদের
অধৈর্য
করবেন
না।
জাতীয়
নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতে
হওয়ার
প্রশ্নে
হতাশাবাদীরা
প্রাধান্য
বিস্তার
করে
আছেন
উল্লেখ
করে
তিনি
বলেন,
রাজনীতির
নিয়ম
হলো
যতটুকু
সম্ভব,
ততটুকু
করতে
হবে।
বাকিটার
ক্ষেত্রে
আকাঙ্ক্ষা
থাকতে
পারে।
এই
বাস্তববাদিতা
থাকা
দরকার।
সংবিধান
নিয়ে
বেশি
নাড়াচাড়া
করলে
আরও
অনেক
গভীর
সাংবিধানিক
বিষয়
সামনে
আসতে
পারে।
তবে
সংস্কারের
বিষয়টি
ঠিকমতো
নিষ্পত্তি
না
হলে
চারটি
অর্থনৈতিক
বিষয়ে
এর
প্রতিঘাত
আসবে
বলে
মনে
করেন
দেবপ্রিয়
ভট্টাচার্য।
সেগুলো
হলো
দ্রব্যমূল্য,
শ্রমিক
অসন্তোষের
আশঙ্কা,
কর্মসংস্থান
ও
বিনিয়োগ।
খুলনায়
গিয়ে
মানুষের
সঙ্গে
কথা
বলার
অভিজ্ঞতা
জানিয়ে
দেবপ্রিয়
ভট্টাচার্য
বলেন,
মানুষ
নির্বাচন
নিয়ে
অনিশ্চয়তার
কথা
বলছে।
আবার
যে
নির্বাচন
হবে,
সেটা
গ্রহণযোগ্য
হবে
কি
না
এবং
ভালো
হবে
কি
না,
সে
প্রশ্নও
মানুষের
মধ্যে
আছে।
নির্বাচন
ঠিকমতো
না
হলে
রাজনৈতিক
সংকট
কাটবে
না।
রাজনৈতিক
দলগুলোর
মধ্যে
ছাড়
দেওয়ার
সংস্কৃতি
না
থাকার
ফলে
আসন্ন
জাতীয়
নির্বাচনের
আগে
দেশের
পরিস্থিতি
আরও
‘হানাহানিমূলক’
হয়ে
উঠতে
পারে
বলে
আশঙ্কা
প্রকাশ
করেন
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের
সমাজবিজ্ঞান
বিভাগের
অধ্যাপক
সামিনা
লুৎফা।
তিনি
মনে
করেন,
সে
রকম
পরিস্থিতি
হলে
নাগরিকই
হবে
এর
প্রথম
শিকার।
আইনশৃঙ্খলা,
জননিরাপত্তার
দিক
থেকে
অন্তর্বর্তী
সরকারের
পারফরম্যান্স
খুবই
খারাপ
উল্লেখ
করে
সামিনা
লুৎফা
বলেন,
একটি
জটিল
সময়ে
সুষ্ঠু
ও
হানাহানি
মুক্তভাবে
নির্বাচন
করার
জন্য
সরকারের
ওপর
যে
আস্থা-বিশ্বাস
জনগণের
থাকার
কথা,
এ
মুহূর্তে
তা
নেই।
প্রধান
উপদেষ্টার
বিশেষ
সহকারী
মনির
হায়দার
বলেন,
যে
সমঝোতা
প্রয়োজন,
সেটা
কেবল
জুলাই
জাতীয়
সনদকেন্দ্রিক
নয়।
সেটা
আরও
বড়
ক্যানভাসের।
এডমিন 















