০১:২৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ২৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিএনপির পর জামায়াতও কিছু উপদেষ্টার ভূমিকা নিয়ে আপত্তি জানাল

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৪:০৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
  • 4

জুলাই
সনদে
স্বাক্ষর
করায়
প্রধান
উপদেষ্টা
ধন্যবাদ
জানিয়েছেন
জামায়াতকে।
বৈঠকে
জুলাই
সনদ
বাস্তবায়নে
প্রধান
উপদেষ্টার
দৃষ্টি
আকর্ষণের
চেষ্টা
করেন
জানিয়ে
আবদুল্লাহ
মুহাম্মদ
তাহের
বলেন,
‘আমরা
আজকে
এটা
(জুলাই
সনদ)
বাস্তবায়নের
জন্য
ওনার
(প্রধান
উপদেষ্টা)
দৃষ্টি
আকর্ষণ
করেছি।
উনি
আমাদের
সঙ্গে
একমত
হয়েছেন
যে
এটা
বাস্তবায়ন
যদি
না
হয়,
তাহলে
এই
পরিশ্রম
তো
পণ্ডশ্রম
ছাড়া
কিছু
নয়।
তো
সে
কারণে
উনি
বলেছেন,
আমি
যথাযথ
উদ্যোগ
নেব।’

‘একটি
আদেশের
মাধ্যমে
জুলাই
সনদকে
সাংবিধানিক
মর্যাদা
দিতে
হবে’—প্রধান
উপদেষ্টাকে
এমন
কথা
বলেছে
জামায়াত।
দলটির
নায়েবে
আমির
বলেন,
‘এটা
কনস্টিটিউশন
(সংবিধান)
নয়।
এটা
হচ্ছে
এক্সট্রা
কনস্টিটিউশনাল
অ্যারেঞ্জমেন্ট,
যেটা
কোনো
সরকার

রকম
(অভ্যুত্থান
বা
বড়
পরিবর্তন)
একটি
পরিস্থিতিতে
পড়লে
দেওয়ার
এখতিয়ার
রাখে।’
একটি
আদেশের
মাধ্যমে
এটা
হবে
বলে
প্রধান
উপদেষ্টা
জামায়াতের
সঙ্গে
একমত
হয়েছেন
উল্লেখ
করেন
তিনি।

জুলাই
সনদের
বিষয়ে
অধ্যাদেশ
জারির
কথা
কেউ
কেউ
বললেও
তাতে
ভিন্নমত
রয়েছে
জামায়াতের।
এই
অবস্থানের
পক্ষে
যুক্তি
দেখিয়ে
আবদুল্লাহ
তাহের
বলেন,
‘অধ্যাদেশ
খুব
দুর্বল।
এগুলোর
সাংবিধানিক
মর্যাদা
দেওয়ার
মতো
স্ট্রেংথ
(ক্ষমতা)
অধ্যাদেশে
নেই।
কিন্তু
আদেশ
ইজ
ইকুইভেলেন্ট
(সমান)
টু
সাংবিধানিক
পরিবর্তন
পাওয়ার
(ক্ষমতা)
এবং
অথরিটির
দিক
থেকে।’
তিনি
বলেন,
একটি
আদেশের
মাধ্যম
এটাকে
বৈধতা
দিতে
হবে।
সেই
আদেশের
ওপরেই
গণভোট
হবে।
এটা
জামায়াত
পরিষ্কারভাবে
বলে
আসছে
উল্লেখ
করে
তিনি
বলেন,
‘উনি
(প্রধান
উপদেষ্টা)
আমাদের
কথায়
কনভিন্স
(রাজি)
হয়েছেন
বলে
আমাদের
মনে
হয়।
আমরা
আশা
করি,
সেদিকে
যাবে।’

ট্যাগঃ

বিএনপির পর জামায়াতও কিছু উপদেষ্টার ভূমিকা নিয়ে আপত্তি জানাল

আপডেট সময়ঃ ১২:০৪:০৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫

জুলাই
সনদে
স্বাক্ষর
করায়
প্রধান
উপদেষ্টা
ধন্যবাদ
জানিয়েছেন
জামায়াতকে।
বৈঠকে
জুলাই
সনদ
বাস্তবায়নে
প্রধান
উপদেষ্টার
দৃষ্টি
আকর্ষণের
চেষ্টা
করেন
জানিয়ে
আবদুল্লাহ
মুহাম্মদ
তাহের
বলেন,
‘আমরা
আজকে
এটা
(জুলাই
সনদ)
বাস্তবায়নের
জন্য
ওনার
(প্রধান
উপদেষ্টা)
দৃষ্টি
আকর্ষণ
করেছি।
উনি
আমাদের
সঙ্গে
একমত
হয়েছেন
যে
এটা
বাস্তবায়ন
যদি
না
হয়,
তাহলে
এই
পরিশ্রম
তো
পণ্ডশ্রম
ছাড়া
কিছু
নয়।
তো
সে
কারণে
উনি
বলেছেন,
আমি
যথাযথ
উদ্যোগ
নেব।’

‘একটি
আদেশের
মাধ্যমে
জুলাই
সনদকে
সাংবিধানিক
মর্যাদা
দিতে
হবে’—প্রধান
উপদেষ্টাকে
এমন
কথা
বলেছে
জামায়াত।
দলটির
নায়েবে
আমির
বলেন,
‘এটা
কনস্টিটিউশন
(সংবিধান)
নয়।
এটা
হচ্ছে
এক্সট্রা
কনস্টিটিউশনাল
অ্যারেঞ্জমেন্ট,
যেটা
কোনো
সরকার

রকম
(অভ্যুত্থান
বা
বড়
পরিবর্তন)
একটি
পরিস্থিতিতে
পড়লে
দেওয়ার
এখতিয়ার
রাখে।’
একটি
আদেশের
মাধ্যমে
এটা
হবে
বলে
প্রধান
উপদেষ্টা
জামায়াতের
সঙ্গে
একমত
হয়েছেন
উল্লেখ
করেন
তিনি।

জুলাই
সনদের
বিষয়ে
অধ্যাদেশ
জারির
কথা
কেউ
কেউ
বললেও
তাতে
ভিন্নমত
রয়েছে
জামায়াতের।
এই
অবস্থানের
পক্ষে
যুক্তি
দেখিয়ে
আবদুল্লাহ
তাহের
বলেন,
‘অধ্যাদেশ
খুব
দুর্বল।
এগুলোর
সাংবিধানিক
মর্যাদা
দেওয়ার
মতো
স্ট্রেংথ
(ক্ষমতা)
অধ্যাদেশে
নেই।
কিন্তু
আদেশ
ইজ
ইকুইভেলেন্ট
(সমান)
টু
সাংবিধানিক
পরিবর্তন
পাওয়ার
(ক্ষমতা)
এবং
অথরিটির
দিক
থেকে।’
তিনি
বলেন,
একটি
আদেশের
মাধ্যম
এটাকে
বৈধতা
দিতে
হবে।
সেই
আদেশের
ওপরেই
গণভোট
হবে।
এটা
জামায়াত
পরিষ্কারভাবে
বলে
আসছে
উল্লেখ
করে
তিনি
বলেন,
‘উনি
(প্রধান
উপদেষ্টা)
আমাদের
কথায়
কনভিন্স
(রাজি)
হয়েছেন
বলে
আমাদের
মনে
হয়।
আমরা
আশা
করি,
সেদিকে
যাবে।’