২০২১
সালে
নির্বাচিত
নেতা
অং
সান
সু
চির
সরকারকে
উৎখাতের
পর
থেকে
মিয়ানমার
চরম
বিশৃঙ্খলার
মধ্যে
রয়েছে।
তখন
থেকে
দক্ষিণ-পূর্ব
এশিয়ার
দেশটিতে
গৃহযুদ্ধ
চলছে।
সেনাবাহিনী
বিদ্রোহ
দমন
করতে
গিয়ে
ব্যাপকভাবে
মানবাধিকার
লঙ্ঘন
করছে
বলে
অভিযোগ
উঠেছে।
কিন্তু
জান্তা
সরকার
এসব
অভিযোগ
অস্বীকার
করেছে।
মিয়ানমারের
আসন্ন
নির্বাচনকে
পশ্চিমা
সরকারগুলো
প্রহসন
বলে
প্রত্যাখ্যান
করেছে।
তাদের
মতে,
এই
নির্বাচন
জেনারেলদের
ক্ষমতা
পাকাপোক্ত
করার
উপায়
ছাড়া
কিছু
নয়।
নির্বাচনে
সেনাবাহিনীর
মদদপুষ্ট
দলগুলোই
প্রভাব
বিস্তার
করবে
বলে
ধারণা
করা
হচ্ছে।
কারণ,
বিরোধী
দলগুলোকে
হয়তো
নির্বাচন
করতে
বাধা
দেওয়া
হয়েছে,
নয়তো
তারা
ভোট
বর্জনের
সিদ্ধান্ত
নিয়েছে।
মিয়ানমার-বিষয়ক
স্বাধীন
বিশ্লেষক
ডেভিড
ম্যাথিসন
বলেন,
ক্ষমতায়
যে
রদবদল
করা
হয়েছে,
তা
লোক
দেখানো।
যাঁরা
ক্ষমতায়
আছেন,
তাঁরা
আগের
মতোই
অত্যাচারী
ও
দমনমূলক
আচরণ
চালিয়ে
যাবেন।